One can get information of Technology, Online income info, Health, Entertainment, Cooking & Recipe, Bye & Sale, Sports, Education, Exclusive news and many more in single bundle. ভান্ডার 24 থেকে আপনি পাচ্ছেন টেকনোলজি ইনফরমেশন, অনলাইনে ইনকাম ইনফরমেশন, হেলথ, এন্টারটেইনমেন্ট, কুকিং & রেসিপি, কেনা বেচা, স্পোর্টস, এডুকেশন, এক্সক্লুসিভ নিউজ ও আরো অনেক কিছু |

Thursday, September 29, 2016

OSTEOPOROSIS


AFTER THIS YOU WILL NEVER EVER SPEND A PENNY FOR THIS DRINK! THE WORST ENEMY DESTROYING YOUR BONES 

 

Generally, many do not know all the negative consequences of this beverage which have caused it to our health. Worst of all is that it is in a large amount given to children, which can lead to unexpected consequences.

This “poison” is carbonated soft drinks!
According to scientific research, here’s how it acts in the body:

The first 10 minutes
One cup contains 10 tablespoons of sugar, which is 100% of the daily permissible dose. In the body is entered phosphorus, which strengthens the taste.

After 20 minutes
There is an increase of glucose and insulin, which leads to the conversion of sugar to fat in the liver

After the third 40 minutes
 The caffeine in the drink is completely absorbed by the body within a period of 40 minutes. Blood flow increases and the liver begins to produce more sugar in the blood. Your brain begins to block the hormone receptors of adenosine, which prevents the feeling of fatigue.


After 45 minutes
Secretion of dopamine increases, which significantly affects that you feel good and this effect is similar to that which gives heroin.

Around 60 minutes
 Magnesium, phosphoric acid, zinc and calcium leads to an increased digestion. This is connected with the massive amounts of sugar and artificial sweeteners, which limit the excretion of calcium through the urine.

After 60 minutes
Diuretic properties of caffeine start to act and all minerals, including magnesium, calcium and zinc, which are useful for the bones, then excreted in urine.
After a little more than an hour
Dissemination of sugar in the body is in the final stage. You feel full of energy and you can expect frequent mood changes.


yX Media - Monetize your website traffic with us
Together with the carbonated drinks, the body exerts all the water and nutrient particles, necessary for the functioning of the organism.

Finally, the risk of developing diabetes increases significantly.

Be Sociable, Share!
Share:

কিডনির সমস্যা জনিত রোগকে বলা হয় নীরব ঘাতক।

 

কিডনির সমস্যা জনিত রোগকে বলা হয় নীরব ঘাতক। কারণ অনেকেই কিডনি সমস্যার বিষয়টি ভালো করে বুঝতেই পারেন না। যখন বুঝে উঠেন তখন হাতে আর সময় থাকে না। তাই সতর্ক হতে হতে নিজেদেরকেই এই নীরব ঘাতক থেকে মুক্তি পেতে চাইলে। লক্ষ্য রাখতে হবে কিডনির স্বাভাবিক কর্মক্ষমতার উপরে। এবং জেনে নিতে হবে কিডনি সমস্যার প্রাথমিক লক্ষণগুলো। এতে করে প্রাথমিক পর্যায়ে লক্ষণ দেখে সমস্যা ধরা পড়লে চিকিৎসার মাধ্যমে সারিয়ে তোলা সম্ভব। আজকে জেনে নিন মারাত্মক কিডনি সমস্যার গুরুত্বপূর্ণ ৭ টি লক্ষণ।



১) প্রস্রাবে সমস্যা
কিডনি সমস্যার প্রথম ও প্রধান লক্ষণ হচ্ছে প্রস্রাবে সমস্যা হওয়া। প্রস্রাবের পরিমাণ এবং সময়ে পরিবর্তন আসার সমস্যা দেখা দেয়, বিশেষ করে রাতের বেলা এই সমস্যা বেশি নজরে পড়ে। এবং গাঢ় রঙের প্রস্রাব হতে দেখা যায় বেশীরভাগ সময়। এছাড়াও প্রস্রাবের সময় ব্যথা হওয়া এবং প্রস্রাবের সাথে রক্ত যাওয়ার বিষয়টি অবহেলা করবেন না মোটেও।
২) হাত, পা ও মুখে পানি জমে ফুলে যাওয়া
কিডনির মূল কাজ হচ্ছে দেহের বাড়তি অপ্রয়োজনীয় পানি জাতীয় পদার্থ দূর করা। কিন্তু যখন কিডনির সমস্যা শুরু হয় তখন কিডনি তার স্বাভাবিক কর্মক্ষমতা হারিয়ে ফেলে। এতে করে এইসকল অপ্রয়োজনীয় পানি জাতীয় পদার্থ বের হতে পারে না এবং হাত, পা বা মুখে জমে ফুলে যায়।
৩) অতিরিক্ত শারীরিক দুর্বলতা
কিডনির আরেকটি কাজ হচ্ছে দেহে erythropoietin নামক হরমোন উৎপন্ন করা যা রক্তের লোহিত রক্ত কণিকা উৎপাদনে সহায়তা করে যা দেহে অক্সিজেন সঞ্চালন করে। কিডনি সমস্যা শুরু হলে এই হরমোন উৎপাদন একেবারেই কমে যায়। ফলে কমে যায় লোহিত রক্ত কণিকা এবং দেহে কম অক্সিজেন পৌছায়। এতে করে শরীর অতিরিক্ত দুর্বল হয়ে পড়ে।
৪) মাথা ঘোরানো এবং মনোযোগ দিতে না পারা
দেহে লোহিত রক্ত কণিকা কমে যাওয়ায় অক্সিজেন কম পৌছায় মস্তিষ্কেও। একারণে মাথা ঘোরানো এবং কোনো কিছুতে মনোযোগ দেয়ার ব্যাপারে বিঘ্ন ঘটতে থাকে অনেক বেশি।

yX Media - Monetize your website traffic with us

৫) ত্বকে র্যাাশ উঠা এবং চুলকোনির সমস্যা
কিডনির সমস্যা হলে কিডনি তার কর্মক্ষমতা হারিয়ে ফেলে। যার ফলে রক্তে অনেক বেশি দূষিত পদার্থ জমে যা দেহের ত্বকে র্যারশের সৃষ্টি করে এবং প্রচণ্ড চুলকোনি শুরু হয়।
৬) ছোটো ছোটো শ্বাস নেয়া
কিডনির সমস্যায় দেহের দূষিত পদার্থ দেহ থেকে বের হতে না পেরে দেহেই জমা থাকে এবং ফুসফুসে জমে যায়। এছাড়াও কিডনির সমস্যায় আরেকটি নতুন সমস্যা শুরু হয় যার নাম অ্যানিমিয়া বা রক্তস্বল্পতা। এই দুটি কারণে দেহে অক্সিজেনের অভাব হয়, যার ফলে রোগীকে ছোটো ছোটো শ্বাস নিতে দেখা যায়।
৭) পিঠের নিচের অংশে এবং একপাশে প্রচণ্ড ব্যথা হওয়া
অনেকের কিডনি সমস্যা শুরু হলে পিঠের নিচের অংশে এবং একপাশে ব্যথা শুরু হয়। এটি হতে পারে কিডনি স্টোনের জন্য, অথবা ব্লাডারের কোষে প্রদাহ জনিত ব্যথা কিংবা দূষিত পানি পূর্ণ কিডনি সিস্টের কারণে। সুতরাং একেবারেই অবহেলা না করে ডাক্তারের শরণাপন্ন হোন।
Share:

Tuesday, September 27, 2016

নয় বছরেই অ্যাপসের কারিগর!



নয় বছরের বিস্ময় বালিকা! নাম অনবিতা বিজয়। মাত্র ৯ বছর বয়সেই অসাধ্য সাধন করে দেখিয়েছে সে। এই বয়সে মোবাইল অ্যাপস তৈরি করে চমকে দিয়েছে হাই টেক বিশ্বকে। এমনকী, অ্যাপলের ডব্লিউ ডব্লিউ ডিসি ২০১৬-র সবথেকে কনিষ্ঠ ডেভলপারও হতে চলেছে সে।


এই বয়সে কীভাবে শিখল এমন কঠিন কোড? প্রশ্ন করা হলে তার সাবলীল জবাব, কোডিং আমার খুব ভালো লাগে। নতুন নতুন কোড শিখতে ইউটিউবে বিভিন্ন টিউটোরিয়ালস দেখি। সেখান থেকেই নতুন নতুন কোড শিখেছি।

yX Media - Monetize your website traffic with us

অনবিতা এই বয়সে দু’দু’টো অ্যাপস বানিয়ে ফেলেছে। তার প্রথম অ্যাপস স্মার্টকিনস অ্যানিম্যালের দ্বারা যে কোনও শিশু অনায়াসে পশু পাখির নাম ও আওয়াজ শিখতে পারবে। আর দ্বিতীয় অ্যাপসটি শেখাবে কীভাবে রং চিনবেন। এখানেই অনবিতা থেমে নেই। এখন সে আরও একটি নতুন অ্যাপস নিয়ে কাজ করছে। এই সব ক’টি অ্যাপসই আইওএস (iOS) ফরম্যাটে সাপোর্ট করবে।

সূত্র: আনন্দবাজার
Share:

Monday, September 26, 2016

এক টাকায় স্মার্টফোন!


এক টাকায় স্মার্টফোন! স্বপ্ন নয়। বাস্তবেই পেতে পারেন। চাইনিজ মোবাইল প্রস্তুতকারক সংস্থা জিওমি দিতে চলেছে এমন আকর্ষণীয় অফার। ভারতে জিওমির দুই বছর পূর্তি উপলক্ষে ২০ জুলাই থেকে তিন দিন ধরে থাকবে নানান অফার।


স্মার্টফোন ছাড়াও অন্যান্য ইলেক্ট্রনিকস গেজেট পাবেন মাত্র এক টাকায়। প্রথম দিন জিওমির অফারে রয়েছে ১০টি জিওমি মি ফাইভ ও ১শ’টি দুই হাজার এমএএইচ পাওয়ার ব্যাঙ্ক।

 দ্বিতীয় দিন দেয়া হবে ১০টি জিওমি রেডমি নোট থ্রি এবং ১শ’টি মি ব্যান্ড। শেষ দিন থাকবে ১০টি জিওমি মি ম্যাক্স ও ১০০টি মি ব্লু টুথ। এই অফার পেতে গেলে ১৯ জুলাইয়ের মধ্যে জিওমির অফিসিয়াল ওয়েবসাইটে রেজিস্টার করে ফেসবুকে শেয়ার করতে হবে।
Share:

Saturday, September 24, 2016

Job Tips


Share:

ফ্রি সেমিনারে - এফিলিয়েট মার্কেটিং



ফ্রি সেমিনারে - এফিলিয়েট  মার্কেটিং
ফ্রি সেমিনারে - এফিলিয়েট  মার্কেটিং


yX Media - Monetize your website traffic with us
Share:

সাফল্য!! সেতো সোনার হরিণ !!



অনেক নামীদামী একটি কোম্পানী হঠাৎ ব্যবসায় লাগাতার লোকসান করতে শুরু করলো। কোন এক দুপুরে কোম্পানীর কর্মচারীরা বাইরের ক্যান্টিন থেকে লাঞ্চ করে ফেরার সময় অফিসের প্রবেশমুখে একটি নোটিশ দেখতে পেল। নোটিশে পরিষ্কার এমন লেখা ছিলঃ

"কোম্পানীর বর্তমান লোকসানের জন্য যে ব্যক্তিটি দায়ী গতকাল তিনি মারা গেছেন (ইন্নালিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাইহি রাজিউন)। সেমিনার রুমে একটি কফিনে তার লাশ রাখা আছে। কেউ তাকে দেখতে চাইলে অতিসত্বর সেমিনার রুমে আসার জন্য অনুরোধ করা হল।"


একজন সহকর্মীর মত্যুর খবর শুনে প্রথমে সবাই ব্যাথিত হল। তবে একই সাথে কৌতুহলীও হয়ে উঠলো এই ভেবে যে, আসলে কে হতে পারে সেই ব্যক্তি !! তারা সবাই একত্রিত হয়ে সেমিনার রুমে গেল সবাই ভাবতে লাগলো, 'আসলে কে সেই ব্যক্তি যে আমাদের সাফল্যের পথে প্রতিবন্ধকতা হয়ে দাঁড়িয়েছিল? এই ভেবে সবাই আনন্দিত হল যে, অন্তত সেই ব্যক্তি তো আর বেঁচে নেই।

 আসলে ঐ কফিনের ভেতর রাখা ছিল একটা আয়না। যখন কেউ ভেতরে তাকালো সে তার নিজের চেহারাই কফিনের ভিতর দেখতে পেল। আয়নার একপাশে একটা কাগজে বড় করে লেখা ছিল,
“তোমার সাফল্যের পথে বাধা দিতে সক্ষম শুধুমাত্র একজনই আছে গোটা পৃথিবীতে, আর সে হচ্ছো তুমি' নিজে।”


Monetize your website traffic with yX Media

আপনিই সেই একমাত্র ব্যক্তি যে আপনার জীবনে পরিবর্তন আনতে পারেন, সুখী করতে পারেন, সাহায্য করতে পারেন। আপনার জীবন তখন বদলে যায় না যখন আপনার অফিসের বস বদলায় বা যখন আপনার অভিভাবক বদলায় বা আপনার বন্ধুরা বদলায়।

আপনার জীবন তখনই বদলায় যখন আপনি নিজে বদলাবেন। আপনার সক্ষমতা সম্পর্কে আপনার নিজের বিশ্বাসের সীমাটা যখন আপনি অতিক্রম করতে পারবেন শুধু তখনই আপনার জীবন বদলাবে,পূরন হবে জীবনের সকল লক্ষ্য।

* সংগৃহীত
Share:

Thursday, September 22, 2016

কিডনি রোগের প্রতিরোধ


গেল ১৪ মার্চ ছিল বিশ্ব কিডনি দিবস। দেশে প্রায় ২ কোটি মানুষ কোনো না কোনোভাবে কিডনি রোগে ভুগছে। তবে প্রাথমিক অবস্থায় রোগ নির্ণয় করা হলে কিডনি বিকল ধীরগতি করা বা রোগ নিরাময় করা সম্ভব।


কিডনি রোগ কি?
কিডনি যখন নিজস্ব কোনো রোগে আক্রান্ত হয়,অথবা অন্য কোনো রোগে কিডনি আক্রান্ত হয়,যার ফলে কিডনির কার্যকরতা তিন মাস বা ততধিক সময় পর্যন্ত লোপ পেয়ে থাকে,তখন তাকে দীর্ঘস্থায়ী কিডনি রোগ বলা হয়।ইউনাইটেড স্টেটস 'ন্যাশনাল কিডনি ফাউন্ডেশনের (NKF) অনুযায়ী কিডনি রোগ হল সময়ের সাথে সাথে কিডনি ফাংশন ধীরে ধীরে ক্ষয়। তবে বিশেষ ক্ষেত্রে যদি কিডনি রোগ ছাড়াও কিডনির কার্যকরতা লোপ পায়,তাহলেও তাকে দীর্ঘস্থায়ী কিডনি রোগ বলা যেতে পারে। যেমন, ক্রনিক নেফ্রাইটিস কিডনির ফিল্টারকে আক্রমণ করে ক্রমান্বয়ে কিডনির কার্যকরতা কমিয়ে ফেলতে পারে। ফলে দীর্ঘস্থায়ী কিডনি রোগ হতে পারে। ঠিক তেমনি ডায়াবেটিস বা উচ্চ রক্তচাপ কিডনি রোগ না হওয়া সত্ত্বেও কিডনির ফিল্টার/ছাঁকনি ধ্বংস করতে পারে। আবার কারও যদি জন্মগতভাবে কিডনির কার্যকরতা কম থাকে,অথবা কিডনির আকার ছোট বা বেশি বড় থাকে,তাহলেও দীর্ঘস্থায়ী কিডনি রোগ হতে পারে।
ক্রনিক কিডনি রোগের কারণ দুটি হলো ডায়াবেটিস এবং উচ্চ রক্তচাপ। রোগ সৃষ্টির ডাটা পর্যালোচনা করলে দেখা যায়,তিন ভাগের দুই ভাগ এ জন্য দায়ী। ডায়াবেটিস হলে রক্তে সুগার অতিমাত্রায় বেড়ে যায়। ফলে ক্ষতিগ্রস্ত করে শরীরের বহু অর্গান-কিডনি,হৃদযন্ত্র,সেই সঙ্গে রক্তনালি,স্নায়ুতন্ত্র ও চোখ। অন্যদিকে উচ্চ রক্তচাপ বা হাইপারটেনশনের ফলে রক্তনালিকার দেয়ালে রক্তের চাপ পড়ে এবং তা প্রতিনিয়ত চলতে থাকে। ফলে অনিয়ন্ত্রিত বা দুর্বলভাবে নিয়ন্ত্রিত হতে থাকলে তা হার্টঅ্যাটাক এবং ক্রনিক কিডনি ডিজিজ সৃষ্টির প্রধানতম কারণ।
কিডনি কিভাবে মানুষকে সুস্থ রাখে?
মানুষ জন্মগ্রহণ করার ছয় সপ্তাহের মধ্যেই কিডনির ছাঁকনি বা ফিল্টার মেমব্রেন পুরোপুরি তৈরি হয়ে যায়। অর্থাৎ কিডনি পুরোদমে কাজ শুরু করতে পারে। একজন প্রাপ্তবয়স্ক ব্যক্তির প্রতিটি কিডনিতে প্রায় ১০-১২ লাখ ছাঁকনি রয়েছে এবং প্রতি ২৪ ঘণ্টায় ১৭০ লিটার রক্ত পরিশোধন করে। এই পরিশোধিত রক্তের মধ্যে এক থেকে তিন লিটার শরীরের বর্জ্য পদার্থ প্রস্রাবের মাধ্যমে বের করে দেওয়া হয়। সুতরাং কোনো কারণে যদি এ ধরনের ফিল্টার বাধাপ্রাপ্ত হয়,তখন দীর্ঘস্থায়ী কিডনি রোগ হতে পারে।কিডনি শরীর থেকে দূষিত পদার্থ ছেঁকে বের করে দেয়।
এ ছাড়া আরো বেশ কিছু গুরুত্বপূর্ণ কাজ করে যেমন-
• শরীরের পানি ও রক্তের অন্যান্য রাসায়নিক পদার্থ যেমন সোডিয়াম, পটাসিয়াম, ফসফরাস ও ক্যালসিয়ামের ভারসাম্য বজায় রাখে।
• শরীরের দূষিত পদার্থ ও ড্রাগ পরিত্যাগে সহায়তা করে।
• শরীরের প্রয়োজনীয় হরমোন পেতে সহায়তা করে।
• রক্তের pH নিয়ন্ত্রন করে।
কিডনি রোগের লক্ষনসমূহ
দীর্ঘস্থায়ী কিডনি রোগের সবচেয়ে অসুবিধা হলো,বেশির ভাগ ক্ষেত্রে এ ধরনের রোগীর কোনো উপসর্গ হয় না। ফলে বছরের পর বছর এরা চিকিৎসকের শরণাপন্ন হয় না। যখন তাদের উপসর্গ দেখা দেয়,তখন তাদের কিডনির কার্যকরতা ৭৫ শতাংশ লোপ পায়। ফলে ওষুধের মাধ্যমে চিকিৎসা করে পরিপূর্ণ সুস্থ অবস্থায় ফিরিয়ে আনা বেশির ভাগ ক্ষেত্রেই সম্ভব হয় না। কিডনি যখন ক্রমান্বয়ে সম্পূর্ণ অকেজো হয়ে পড়ে,তখন তারা মৃত্যুর কোলে ঢলে পড়ে। কিন্তু প্রাথমিক পর্যায়ে যদি দীর্ঘস্থায়ী কিডনি রোগ নিরূপণ করা যায়,তাহলে চিকিৎসার মাধ্যমে এই রোগগুলোকে আংশিক বা পরিপূর্ণ নিরাময় করা সম্ভব হতো। সুতরাং কেউ দীর্ঘস্থায়ী কিডনি রোগে ভুগছে কি না,এ জন্য জনসাধারণের মধ্যে সচেতনতা সৃষ্টি অত্যন্ত জরুরি।
অধিকাংশ রোগীর রোগ সিভিয়ার বা মারাত্মক পর্যায়ে না পৌঁছালে উল্লেখযোগ্য লক্ষণ প্রকাশিত হতে দেখা যায় না। তবুও যে বিষয়গুলোর ক্ষেত্রে সতর্ক থাকা প্রয়োজন তা হলো নিম্নরূপ-
• ক্লান্তি ও বেশি দুর্বলতা অনুভব করা।
• মনোযোগে বিঘ্নতা।
• ক্ষুধা কম লাগা।
• ঘুমের বিঘ্নতা।
• রাতে মাসলে ক্র্যাম্পিং হওয়া।
• পায়ের পাতা ও গোড়া ঘামা।
• চোখের নিচের পাতায় পানি জমা বিশেষ করে সকালে ঘুম থেকে উঠে দেখা যায়।
• ঘনঘন প্রস্রাব হওয়া,বিশেষ করে রাতে যেকোনো বয়সে যে কেউ ক্রনিক কিডনি রোগে আক্রান্ত হতে পারে। তবে কারো কারো ঝুঁকি অন্যদের চেয়ে বেশি রয়েছে।
• যদি কারো ডায়াবেটিস থাকে।
• যদি কারো উচ্চ রক্তচাপ থাকে।
• যদি কারো পারিবারিক ক্রনিক কিডনি রোগের ইতিহাস থাকে।
• বংশগত রোগ যেমন পলিসিস্টিক কিডনি রোগ,যা কিডনির ভেতরে সিস্ট তৈরি হয়ে ভেতরের দেয়ালের টিস্যুগুলো নষ্ট করে।
• কিডনি স্টোন, টিউমার অথবা পুরুষের প্রোস্টেট গ্ল্যান্ডের বৃদ্ধিজনিত বিভিন্ন বাধা।
• লিউপাস এবং এ জাতীয় রোগ শরীরের ইমিউন সিস্টেমকে ক্ষতিগ্রস্ত করে।
• ঘন ঘন ইউরিনারি ইনফেকশন।
দরকার নিয়মিত পরীক্ষা-নিরীক্ষা
শুধু সচেতনতার মাধ্যমেই একজন রোগীর কিডনিতে সমস্যা আছে কি না, তা জানা সম্ভব। যেমন, যেকোনো প্রাপ্তবয়স্ক লোকের উপসর্গ থাকুক বা না থাকুক, তাঁর রক্তচাপ নিয়মিত পরিমাপ করা, প্রস্রাবে অ্যালবুমিন নির্গত হচ্ছে কি না, তা জানা এবং ডায়াবেটিস আছে কি না, তা নিরূপণ করা প্রয়োজন। যদি কারও ডায়াবেটিস থাকে, তাকে অন্তত বছরে একবার প্রস্রাবে অ্যালবুমিন এবং মাইক্রো অ্যালবুমিন যাচ্ছে কি না এবং রক্তে ক্রিয়েটিনিন স্বাভাবিক কি না, তা পরীক্ষা করা প্রয়োজন। উচ্চ রক্তচাপের ক্ষেত্রেও একই নিয়ম প্রযোজ্য।
প্রোটিনের মাত্রা দেখে কিডনির রোগ শনাক্ত করা যেতে পারে
প্রস্রাবের মধ্যে কী পরিমাণ প্রোটিন আছে তা দেখে একজন চিকিৎসক সহজেই বুঝতে পারবেন রোগীর কিডনির অবস্থা এখন কেমন৷ এমনকি এই প্রোটিনের পরিমাণ দেখে কিডনির সমস্যা থেকেও তাকে রক্ষা করা যেতে পারে৷ সম্প্রতি একটি গবেষণায় একথাই বলা হয়েছে৷
আমেরিকান সোসাইটি অফ নেফ্রোলজি'র একটি গবেষণাপত্রে গবেষকরা বলেছেন,যেসব রোগীর মূত্রে প্রোটিন অ্যালবুমিনুরিয়ার পরিমাণ অনেক বেশি আছে তাদের কিডনির রোগে আক্রান্ত হবার সম্ভাবনা ৫ গুণ বেড়ে যায়৷
আমেরিকার বল্টিমোর শহরের জন হপকিনস বিশ্ববিদ্যালয়ের এই গবেষক দল জানান, পরীক্ষার এই পদ্ধতি সহজ৷ খরচও কম৷ এবং এই পরীক্ষার মাধ্যমে কিডনির কোন ক্ষতি হয়েছে কিনা তা শনাক্ত করা সম্ভব হবে আগেভাগেই৷
দেখা গেছে, হাসপাতালে চিকিৎসাধীন রোগীদের মধ্যে শতকরা ১.৬ জনই এসেছেন কিডনির সমস্যার চিকিৎসা নিতে৷ কেউ যদি রোগের প্রাথমিক পর্যায়ে আসেন ও তাঁর শরীরে অন্য কোন অসুবিধা না থাকে তাহলে চিকিৎসার মাধ্যমে তাকে সুস্থ করে তোলা সম্ভব৷ কিন্তু দেখা যায়, বেশিরভাগ রোগী এমন পর্যায়ে আসেন যখন কিডনির সাঙ্ঘাতিক রকমের ক্ষতি হয়ে গেছে৷ রক্ত থেকে দূষিত জিনিসগুলো ফিল্টার করার ক্ষমতা হারিয়ে ফেলেছে কিডনি৷ফলে তখন ডায়ালিসিস ও কিডনি প্রতিস্থাপন করা ছাড়া উপায় থাকেনা৷
ডা.মরগ্যান গ্র্যামস এ গবেষণা দলে কাজ করেছেন৷ তিনি ও তাঁর সহকর্মীরা ১১ হাজার ২০০ রোগীর ওপর পরীক্ষা চালান৷ তাদের মেডিকেল রেকর্ডের ওপর চোখ রাখেন তাঁরা৷ রোগীদের আলবুমিনুরিয়া প্রোটিন পরীক্ষা ছিলো রোগীদের চিকিৎসার একটা অংশ৷ গবেষকরা দেখতে পান যে,স্বল্প মাত্রার আলবুমিনুরিয়া প্রোটিন পাওয়া গেছে যাদের প্রস্রাবে,তাদেরও কিডনির বড় রকমের ক্ষতি হতে পারে৷
কিছু সমীক্ষা
বিভিন্ন সমীক্ষা থেকে এটা প্রতীয়মান হয় যে,যারা দীর্ঘস্থায়ী কিডনি অকেজো রোগে ভোগে, তাদের হূৎপিণ্ডে রোগের আশঙ্কা ১০ থেকে ৩০ শতাংশ বৃদ্ধি পায়। কোনো কোনো ক্ষেত্রে ৭০ শতাংশও ছাড়িয়ে যেতে পারে। যেমন, যুক্তরাষ্ট্রের এক সমীক্ষায় দেখা গেছে, দীর্ঘস্থায়ী কিডনি অকেজো রোগীরা ৮০ থেকে ৯০ শতাংশ উচ্চ রক্তচাপে,২৫ শতাংশ হার্ট স্ট্রোকে এবং ২০ শতাংশ হার্ট ফেইলিওর রোগে ভুগে থাকে। ৭৫ শতাংশের হূৎপিণ্ডের প্রকোষ্ঠ বড় হয়ে যায় এবং ছয় শতাংশের ক্ষেত্রে ব্রেইন স্ট্রোকের প্রবণতা বাড়িয়ে দেয়। আর ডায়াবেটিসজনিত কিডনি রোগের কারণে উপরিউক্ত হার আরও বৃদ্ধি পায়। এ ছাড়া কিডনি অকেজো রোগীরা সর্বদাই রক্তস্বল্পতায় ভুগে থাকে,যা পরবর্তীকালে হূৎপিণ্ডের প্রকোষ্ঠের আকার বড় করে হার্ট ফেইলিওর করতে পারে। এ ছাড়া এদের রক্তে চর্বিতে ভারসাম্য থাকে না এবং ভিটামিন ‘ডি’-এর অভাব হয়।
বাংলাদেশে কিডনি ফাউন্ডেশন ও বিএসএমএমইউয়ের উদ্যোগে সাভারের চাকুলিয়া গ্রামে তিন বছর ধরে কতজনের দীর্ঘস্থায়ী কিডনি রোগ রয়েছে,তার ওপর গবেষণা চালানো হচ্ছে। তিন হাজার প্রাপ্তবয়স্ক লোকের ওপর চালানো এক সমীক্ষায় দেখা গেছে,প্রায় ১৮ শতাংশ মানুষ দীর্ঘস্থায়ী কিডনি রোগে আক্রান্ত। এদের মধ্যে ১৩ শতাংশ রোগীর রক্তে ক্রিয়েটিনিন স্বাভাবিকের চেয়ে ওপরে অর্থাতৎ তাদের কিডনির কার্যকরতা ক্রমান্বয়ে হ্রাস পাচ্ছে। যুক্তরাষ্ট্রে ২০০৩ সালে ১৫ হাজার ৬২৫ জন প্রাপ্তবয়স্ক লোকের ওপর সমীক্ষায় দেখা যায়,এদের ১১ শতাংশ দীর্ঘস্থায়ী কিডনি রোগে আক্রান্ত। অস্ট্রেলিয়ায় এই সংখ্যা ১৬ শতাংশ এবং আইসল্যান্ডে ১০ শতাংশ। এই সমীক্ষা থেকে এটা প্রতীয়মান হয়,বর্তমানে প্রায় এক কোটি ৮০ লাখ লোক দীর্ঘস্থায়ী কিডনি রোগে ভুগছে।
বিভিন্ন হাসপাতালের পরিসংখ্যান থেকে এটা ধারণা করা হয়,বাংলাদেশে প্রতিবছর প্রায় ৪০ হাজার রোগী কিডনি সম্পূর্ণ অকেজো হয়ে মারা যায়। এই ঊর্ধ্বহারে কিডনি অকেজো হওয়ার কারণ হিসেবে নেফ্রাইটিস,ডায়াবেটিস ও উচ্চ রক্তচাপকেই দায়ী করা হয়ে থাকে।
কিডনি রোগ প্রতিরোধের উপায়
এটা পরীক্ষিত যে, এসিই-ইনহ্যাবিটরস এবং এআরবিজাতীয় উচ্চ রক্তচাপের ওষুধ কিডনি রোগ প্রতিরোধে খুবই কার্যকর। ঠিক তেমনি ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে রাখা মাইক্রো-অ্যালবুমিন ধরা পড়লে জরুরি ভিত্তিতে চিকিৎসা করা প্রয়োজন। এ ছাড়া নিয়মিত ব্যায়াম,ফাস্টফুড না খাওয়া,চর্বিজাতীয় খাবারের প্রতি নিয়ন্ত্রণ প্রতিষ্ঠা করা গেলে কিডনি রোগ প্রতিরোধ সম্ভব। এ ছাড়া ক্ষেত্রবিশেষে চর্বি নিয়ন্ত্রণকারী ওষুধ খেলে,ধূমপান না করলে কিডনি রোগ প্রতিরোধ করা যায় এবং এর সঙ্গে সম্পর্কিত হূদরোগ থেকেও রেহাই পাওয়া যায়।
কিডনি রোগীদের সচেতন করে এবং প্রাথমিক পর্যায়ে এ রোগ শনাক্তকরণের সঙ্গে সঙ্গে চিকিৎসার ব্যবস্থা করলে লাখ লাখ কিডনি রোগীর কিডনি সম্পূর্ণ নষ্ট হওয়া থেকে অনেকাংশে রক্ষা পাবে। পাশাপাশি কিডনি অকেজো রোগীরা ডায়ালাইসিস ও কিডনি সংযোজনের বিশাল খরচ থেকে মুক্তি পাবে।
১. বিনা কারণে ব্যথানাশক ওষুধ না খাওয়া। বিভিন্ন ধরনের ব্যথানাশক ওষুধ যেমন অ্যাসপিরিন, ডাইক্লোফেনাক সোডিয়াম, আইবু প্রুফেন ইত্যাদি (বাজারে বহু নামে এ জাতীয় ওষুধ পাওয়া যায়) চিকিৎসকের পরামর্শ ব্যতীত গ্রহণ করলে কিডনি রোগ হওয়ার ঝুঁকি বাড়ে।
২. ডায়াবেটিস বা উচ্চ রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে রাখুন। ডায়াবেটিস ও উচ্চ রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে না রাখলে এর ক্ষতিকর প্রভাব পড়ে কিডনির ওপর। ফলে কিডনি আস্তে আস্তে বিকল হতে থাকে। তাই ওষুধ গ্রহণ বা স্বাস্থ্যনীতি মেনে চলার মাধ্যমে ডায়াবেটিস, উচ্চ রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে রাখলে সহজেই কিডনি রোগ থেকে বাঁচা যায়।
৩. শিশুদের গলাব্যথা, খোঁশ-পাচড়া বা স্ক্যাবিস হলে দ্রুত চিকিৎসার ব্যবস্থা করুন। এসব রোগের জটিলতা হিসেবে কিডনি রোগে আক্রান্ত হওয়ার ঝুঁকি থাকে।
৪. পরিমিত পরিমাণে পানি গ্রহণ করুন। কিছুতেই শরীরে পানি কম পড়তে দেয়া যাবে না। আবার বেশি বেশি পানি খেলে কিডনি ভালো থাকবে এমন কথা ঠিক নয়। স্বাভাবিক পরিবেশে একজন পূর্ণবয়স্ক মানুষের জন্য দৈনিক দেড় থেকে দুই লিটার পানি প্রয়োজন। গ্লাসের হিসাবে প্রতিদিন ছয় থেকে আট গ্লাস পানি। পরিমিত পানি গ্রহণ করে যে কেউ কিডনিকে সুস্থ রাখতে পারে। শীতকালে পানির প্রয়োজন কমে গেলেও গ্রীষ্মে অধিক পরিমাণে পানি গ্রহণ করতে হয়। শরীরের প্রয়োজনমতো পানি। তবে অতিরিক্ত পানি পান করা শরীরের জন্য ক্ষতির কারন হয়ে দাড়াতে পারে।
৫. ডায়রিয়া হলে দ্রুত চিকিৎসা নিন। কেননা সঠিকভাবে ডায়রিয়ার চিকিৎসা না হলে হঠাৎ কিডনি বিকল হয়ে যেতে পারে।
৬. পরিবারে কিডনি রোগের ইতিহাস থাকলে চিকিৎসকের পরামর্শ অনুযায়ী কিডনি টেস্ট করা উচিত।
৭. ডায়াবেটিস বা হাইপারটেনশন থাকলে নিয়মিত টেস্ট করে দেখা প্রয়োজন কিডনি কোনো জটিলতায় আক্রান্ত হয়েছে কিনা।
৮. হাত-পা ফুলে গেলে, প্রস্রাবের পরিমাণ কমে গেলে, প্রস্রাবের সঙ্গে রক্ত গেলে দ্রুত চিকিৎসকের শরণাপন্ন হতে হবে। কেননা এসব সমস্যা কিডনি রোগের লক্ষণ প্রকাশ করে।
৯. ধূমপান পরিহার করুন। ধূমপানের কারণে দেহের অন্যান্য অঙ্গের মতো কিডনিও আক্রান্ত হতে পারে।
১০. কোলেস্টেরল কিডনি রোগের উপর কতখানি প্রভাব ফেলে তা জানা যায় নি। অনেকে কিডনি রোগের ভয়ে কোলেস্টেরল আছে ভেবে সয়াবিন তেল খান না। উল্লেখ্য যে কোলেস্টেরল একটি প্রাণীজ উৎস পদার্থ। উদ্ভিজ উৎসে (সয়াবিন তেল) কখনই কোনপ্রকার কোলেস্টেরল থাকে না।
Share:

BCS Preparation

BCS Preparation
BCS Preparation
সাধাারণ জ্ঞান:

1.       বাংলা ভাষার উদ্ভব হয়েছে কোন ভাষা থেকে?   @ অপভ্রংশ
2.       বাংলা সাহিত্যের প্রথম মহাকাব্য ? @ মেঘনাথবদ- মাইকেল মধুসুধন দত্ত
3.       “দেখিয়া শুনিয়া ক্ষেপিয়া গিয়াছি তাই যাহা আসে কই মুখে” কোন কবিতার অংশ ? @ আমার কৈফিয়ত
4.       “এ জগতে হায় সেই বেশি চায় আছে যার ভুরি ভুরি, রাজার হস্তে করে সমস্ত ধন চুরি” কোন কবিতার অংশ ? @ দুই বিঘা জমি- রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর
5.       বাংলা সাহিত্যের প্রথম মুসলমান সাহিত্যিক কে ? @ মীর মোসারফ হোসেন
6.       মাইকেল মধুসুধনের জন্ম কবে ? @ ১৮২৪ সালে
7.       “বিদ্রহী” কবিতাটি কোন কাব্য গ্রন্থের ? @ অগ্নিবীণা
8.       “ঘেটুপুত্র কমলা” ছবির পরিচালক কে ? @ হুমায়ন আহমেদ
9.       “বঙ্গদর্শন” পত্রিকার প্রথম সম্পাদক কে ছিলেন ? @ বঙ্কিম চন্দ্র চট্রপাধ্যায়
10.   “ক্ষমার যোগ্য” এর বাক্য সংকোচন ? @ ক্ষমার্হ
11.   “বুড়ো শালিকের ঘাড়ে রোঁ” কার রচনা ? @ মাইকেল মধুসুধন দত্ত
12.   “কবর” নাটক কার রচনা ? @ মুনির চৌধুরি
13.   অমিত্রাক্ষর ছন্দের প্রবর্তক কে ? @ মাইকেল মধুসুধন দত্ত
14.   “জোক” গল্পের রচয়িতা – আবু ইসহাক
15.   “ঢাকের কাঠি” বাকধারার অর্থ কি ? @ তোষামুদে

Monetize your website traffic with yX Media


16.   রিকশা>রিশকা, বাকস>বাসক এগুলো কিসের উদাহরণ ? @ ধ্বনি বিপর্যয়
17.   “ব্যাঙের সর্দি” অর্থ কি ? @ অসম্ভব ঘটনা
18.   কোনটি সৌমেন চন্দ্রের লেখা ? @ ইঁদুর
19.   বাকধারা ব্যকরনের কোন অংশে আলোচিত হয় ? @ বাক্যতত্ত্ব
20.   হুতোমি গদ্যের লেখক কে ? @ কালীপ্রসন্ন সিংহ
21.   গাড়ি থেকে নির্গত কালো ধোয়া যে বিষাক্ত গ্যাস ছাড়ে ? @ কার্বন মনোঅক্সাইড
22.   বায়ুমন্ডলের চাপের ফলে ভূ-গর্ভস্ত পানি লিফট পাম্পের সাহায্যে সর্বোচ্চ যে গভিরতা থেকে উঠানো যায় ? @ ১০ মিটার
23.   বায়ু মন্ডলে অক্সিজেনের পরিমান কত ? @ ২০.৭১%
24.   “VSAT” বলতে কি বুঝ ? @ Very Small Aperture Terminal
25.   পৃথিবী মমহাকাশের একটি ? @ জ্যোতিষ্ক
26.   সূর্যকিরণ হতে যে ভিটামিন পাওয়া যায় ? @ ডি
27.   আগ্নাসয় থেকে নির্গত চিনির বিপাক নিয়ন্ত্রনকারি হরমোন কোনটি ? @ ইনসুলিন
28.   ডিপথেরিয়া রোগে দেহের কোন অংশ আক্রান্ত হয় ? @ গলা
29.   কোনটি চৌম্বক পদার্থ ? @ কোবাল্ট
30.   গাছের খাদ্য তালিকায় আছে ? @ N, P, K, S, & Zn
31.   সবুজ ফল পাকলে রঙ্গিন হয় কেন ? @ জ্যান্থোফিলের উপস্হিতির কারনে
32.   গ্যস মাস্কের প্রধান উপকরণ হল ? @ ফসফরাস পেন্টাক্সাইড
33.   বৈদ্যুতিক বাল্বের ফিলামেন্ট কিধাতু দিয়ে তৈরি ? @ টাংস্টেন ধাতু দিয়ে
34.   কম্পিউটারের স্থায়ি মেমরি ? @ ROM
35.   প্রতিফল ও ব্যতিচার নীতির উপর কোনটি তৈরি হয় ? @ পেরিস্কোপ
36.   মেঘাচ্ছন্ন আকাশে রাত অপেক্ষাকৃত উষ্ন হয় কারণ ? @ মেঘ মাটি থেকে বায়ুতে তাপ বিকিরণে বাধা দেয়
37.   পুরু কাচের গ্লাসে গরম পানি রাখলে তা ফেটে যায় কারন ? @ গ্লাসের ভিতরে ও বাহিরে অসম আয়তন প্রসারনের জন্য
38.   ফারেণহাইট স্কেলের পানির ফুটনাংক কত ? @ ২১২
39.   আল্ট্রাসনোগ্রাফি কি ? @ ছোট তরঙ্গ দৈর্ঘের শব্দের দারা ইমেজিং
40.   মস্তিস্কে খমতা ক্ষয় পেতে থাকে স্নায়ুকোষের— এক-চতুর্থ অংশ ধ্বংশ হয়ে গেলে
41.   “A green Book” গ্রন্থটির লেখক ? @ গাদ্দাফি
42.   আকিয়াব সমুদ্র বন্দর কোথায় ? @ মায়ানমারে
43.   জাতির জনক হিসাবে পরিচিত কিন্তু কখনো রাষ্ট্র প্রধান হয়নি কে ? @ মহাত্নাগান্ধি
44.   Perestroika ও Glasnost এর উদ্যোক্তা কে ? @ মিখাইল গার্বাচেভ
45.   ইউরোপে রেনেশা শুরু হয় ? @ চতুদর্শ শতাব্দিতে
46.   মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের জাতিয় দিবশ কোনটি ? @ ৪ জুলাই
47.   টাইগ্রিস নদি পতিত হয়েছে ? @ পারস্য উপসাগরে
48.   2012 সালে অষ্কার বিজয়ি চলচিত্রের নাম --- দ্যা আর্টিস্ট
49.   Free hit কোন খেলার সাথে সম্পর্কিত ? @ ক্রিকেট
50.   লিবিয়ায় যৌথ বাহিনি কর্তিক পরিচালিত অভিযানের নাম ? @ অপারেশন ওডিসি হোপ
Share:

BCS Preparation

BCS Preparation
BCS Preparation
BCS  Preparation


ইউরেনিয়াম উৎপাদনে শীর্ষদেশ কোনটি – কাজাখস্তান (২য় কানাডা)

গ্যাজপ্রম(Gazprom) কোন দেশ ভিত্তিক তেল-গ্যাস অনুসন্ধান কোম্পানি – রাশিয়া

মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের যুদ্ধাপরাধ বিষয়ক বিশেষ দূত কে – স্টিফেন জে র‍্যাপ

“ইকো ওয়েষ্ট” কোয়ালিশন কি বিষয়ক সংগঠন – পরিবেশ

অ্যানিমা ন্যাচারালিস (Anima Naturalis) কি সংশ্লিষ্ট সংস্থা বা সংগঠন –প্রানী অধিকার রক্ষা বিষয়ক(প্রতিষ্ঠা ২০০৩ সাল)

আন্তর্জাতিক নির্গমন বানিজ্য সংস্থা (IETA) এর সদর দফতর কোথায় – জেনেভা,সুইজারল্যান্ড (প্রতিষ্ঠা১৯৯৯)

২০১১ সালের বিশ্বকাপ ক্রিকেটের থিম সং কি – দে ঘুমা কে

নেপালের জাতিসংঘ মিশন (United Nations Mission in Nepal – UNMIN) সমাপ্ত হয় কখন – ১৫ জানুয়ারী ২০১১ (  UNMIN   প্রতিষ্ঠা পায়  ২৩ জানুয়ারী ২০০৭)

ইন্টারন্যাশানাল সি বেড ( seabed) অথরিটি(ISA) এর বর্তমান সদস্য দেশ কত – ১৬১

পঞ্চম প্রজন্মের যুদ্ধ বিমান (রাডার ফাকি দিতে সক্ষম) তৈরিকারক  দেশ কতটি – ৩টি (যুক্তরাষ্ট্র এফ -২২,  রাশিয়া – টি-৫০, চীন –জে-২০)

২০১২ সালে ১৬ তম ন্যাম সম্মেলন কোথায় অনুষ্ঠিত হয় – ইস্পাহান,ইরান

ব্লগ (Blog) কি – অনলাইন জার্নাল বা ওয়েবসাইট

বিশ্বের দীর্ঘতম সমুদ্র সেতুর নাম কি – কিংদাও হাইওয়ান সেতু, চীন (৪২ ৫৮ কিমি ২৬ ৪ মাইল)

দ্বিতীয় ব্যক্তি হিসেবে কার কন্ঠে স্বরযন্ত্র (larynx transplant) স্থাপন করা হয় –ব্রেন্ডা জেনসেন (যুক্তরাষ্ট্র) প্রথম ব্যক্তি – টিমোথি হেইডলার

বিশ্ব জলাতঙ্ক দিবস কবে – ২৮ সেপ্টেম্বর

yX Media - Monetize your website traffic with us

ফাইলেরিয়া (গোদরোগ) –এর জীবানু বাহক কোনটি – কিউলেক্স মশা

বাংলাদেশে ইন্টারনেট সেবা প্রদানকারী সংগঠনের নাম কি – ইন্টারনেট সার্ভিস প্রোভাইডার অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশ

বাংলাদেশে  কতটি  ব্যাংক ইসলামী ব্যাঙ্কিং পরিচালনা করছে – ১৭ টি

২৭ ডিসেম্বর ২০১০ পর্যন্ত বাংলাদেশ ব্যাঙ্কের তথ্য মতে বৈদেশিক রিজার্ভের পরিমান কত – ১১ বিলিয়ন মার্কিন ডলার

২০১১ সালের বিশ্ব অর্থনৈতিক স্বাধীনতা সূচকে বাংলাদেশের অবস্থান কত – ১৩০ তম

দেশের ৬ষ্ঠ পঞ্চবার্ষিকী পরিকল্পনার মেয়াদকাল কোনটি – ২০১১ – ২০১৫ সাল

বাংলাদেশের তৈরী পোশাক আমদানিতে শীর্ষ দেশ কোনটি – যুক্তরাষ্ট্র, ২য় জাপান

বর্তমানে মাতৃত্বকালীন ছুটি কত মাস – ৬ মাস ( ৯ জানুয়ারী ২০১১ থেকে কার্যকর )

১৫ ডিসেম্বর ২০১০ কোন স্থান কে দেশের ৩১২তম পৌরসভা ঘোষনা করা হয় – কুয়াকাটা,পটুয়াখালী

জাতীয় বৃক্ষ “আম” কবে থেকে কার্যকর হয় – ১৪ ডিসেম্বর ২০১০

এইচ আইফেল টাওয়ার কোথায় অবস্থিত – হারপারহে,ম্যানচেস্টার (ব্রিটেন)

MNP – Mobile Number Portability

MLM – Multi-level Marketing

EFT –Electronic Funds Transfer

LPG – Liquefied Petroleum Gas

 মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক চলচ্চিত্র “মেহেরজান” এর পরিচালক কে – রুবাইয়াত হোসেন

UN Women –এর সদর দফতর কোথায় – নিউইয়র্ক, যুক্তরাষ্ট্র

বর্ডার গার্ড বাংলাদেশ (বিজিবি) এর সদর দফতর কোথায় – পিলখানা, ঢাকা

দাপ্তরিকভাবে বিডিআর –এর নাম বিজিবি লেখা হয় –কবে থেকে – ২৩ জানুয়ারী,২০১১



বিভিন্ন বিপ্লব

জুঁই (জেসমিন ) বিপ্লব কোথায় সংগঠিত হয় – তিউনিসিয়ায় (২০১১)

শ্বেত বিপ্লব সংগঠিত হয় – ইরানে (১৯৬৩)

ভেলভেট বিপ্লব সংগঠিত হয় –চেকোস্লাভাকিয়া  (১৯৮৯)

গোলাপি বিপ্লব সংগঠিত হয় – জর্জিয়া (২০০৩)

কমলা বিপ্লব সংগঠিত হয় – ইউক্রেন (২০০৪)

টিউলিপ বিপ্লব সংগঠিত হয় – কিরগিজস্তান (২০০৫)

সিডার বিপ্লব সংগঠিত হয় –লেবানন(২০০৫)

নীল বিপ্লব সংগঠিত হয় – কুয়েত (২০০৫)

পারপেল বিপ্লব সংগঠিত হয় – ইরাক (২০০৫)

Monetize your website traffic with yX Media


কম্পিউটার প্রযুক্তি


মোবাইল ফোনের জনক কে – মার্টিন কুপার


কম্পিউটার মাউসের জনক কে  –  ডগলাস এঞ্জেলবার্ট

আধুনিক ল্যাপটপের জনক কে – বিল মোগারিজ

বিশ্বের প্রথম ল্যাপটপের নাম কি – অসবর্ন-১

সার্চ ইঞ্জিনের জনক কে – এলান এমটাজ

বর্তমানে জনপ্রিয় সার্চ ইঞ্জিন (Search Engine) কি কি? – ইয়াহু(Yahoo), গুগল(google.com), আস্ক ডটকম(ask.com),   বিং, বাইডু(Baidu)
Share:

বাংলাদেশ ক্রিকেটের প্রাণ


Share:

বাংলাদেশ ক্রিকেটের প্রাণ


Share:

Monday, September 19, 2016

কমেছে ইন্টারনেট সংযোগ



আগের মাসের তুলনায় জুনে ইন্টারনেট সংযোগ ২৬ হাজার কমে গেছে। মঙ্গলবার টেলিযোগাযোগ নিয়ন্ত্রণ কমিশন যে হিসাব প্রকাশ করেছে সেখানে পাওয়া গেছে এ তথ্য।
 
বিটিআরসির হিসাবে মে মাসে দেশে ছয় কোটি ৩৩ লাখ ১৬ হাজার ইন্টারনেট সংযোগ ছিল। যা জুনের শেষে এসে দাঁড়িয়েছে ছয় কোটি ৩২ লাখ ৯০ হাজারে।


সংযোগ কমার ক্ষেত্রে বড় ধাক্কাটা লেগেছে মোবাইল ইন্টারনেটে। জুনে এক লাখ ৭১ হাজার মোবাইল ইন্টারনেট সংযোগ কমেছে। তবে মাঝখান থেকে ইন্টারনেট প্রোভাইডারদের সংযোগ যেহেতু দেড় লাখ বৃদ্ধি পেয়েছে সে কারণে মোট সংযোগের বিপরীতে ধাক্কাটা কম লেগেছে।
 
অন্যদিকে জুনে অ্যাকটিভ সিমের ওপর বড় ধরনের ধাক্কা লেগেছে। এ মাসে অ্যাকটিভ সিমের সংখ্যা ১২ লাখ ৭৩ হাজার কমে দাঁড়িয়েছে ১৩ কোটি ১৩ লাখ ৭৬ হাজার।
 

yX Media - Monetize your website traffic with us

অপারেটররা বলছে, যেহেতু প্রায় দেড় কোটি সিম তারা জুনের শুরুতেই বন্ধ করেছে সুতরাং অ্যাকটিভ সিম কমে যাওয়াটা খুবই স্বাভাবিক ছিল।
 
কিন্তু বিটিআরসির নিয়মানুসারে ৯০ দিন কোনো সংযোগ বন্ধ থাকলেই কেবল সেটি অ্যাকটিভ সিমের তালিকা থেকে বাদ যায়। যেহেতু সিম বন্ধ হওয়ার এখনও ৯০ দিন হয়নি, সে কারণে তালিকায় ওগুলো রয়েই গেছে।
Share:

Saturday, September 17, 2016

Job Tips


Share:

Job Tips


yX Media - Monetize your website traffic with us
Share:

Friday, September 16, 2016

Now You Can Track Your Car Using Your Smartphone !!


A Brand New Tracking Method That Fits Anybody’s Budget.

Have you ever gone shopping and forgot where you parked your car? It’s happened to all of us. And wandering through the parking lot on a hot day clicking the panic button so your alarm goes off can be frustrating and irritating.
Now you don’t need an expensive GPS unit or annoying monthly subscription service to keep tabs on your car. You can track your vehicle without breaking the bank and it’s easier than you ever thought it could be!

As you know, most aftermarket GPS tracking units are expensive and must be installed by a professional. Similar services offered by car manufacturers as a “concierge service” are actually expensive monthly subscriptions that they conveniently hide in you car payment. Either way, they are both costly and require you to pay a monthly bill just to maintain the service. But don’t we already pay enough monthly bills? 
The good news for you is technology is solving many of life’s most annoying problems: Like losing and forgetting where you parked your car! 
One company has created a tiny device with an advanced tracking app that works with iPhone or Android phones and it could be exactly what you’re looking for. 

What is it?

It’s called TrackR, it’s about the size of a quarter and it’s revolutionizing the way we keep track of our important things. 
trackr-bravo-4

How does it work?

Simple! You only need to install the thin battery in the TrackR, download the free app on your iPhone or Android, link the device to the app and then attach TrackR to whatever you want to keep tabs on. In less than 5 minutes you are ready to go!
Once it’s all set up you can even attach it to your suitcases when you travel, cars, your keys, your wallet, your expensive electronics and anything else you can think of.

The possibilities are endless!

Tracking your stuff really is that easy. No monthly subscriptions or bills to pay! You have enough stress to deal with – let TrackR keep tabs on your valuables while you tend to life’s real problems.
Lets say you want to track your car, simply hide the tiny device anywhere like under the floor mats, in the glove compartment or in the trunk. (Somewhere it won’t be found if your car gets stolen!)


Now, if you ever forget where you parked your car you can quickly find it using your smartphone. All you need to do is open the app on your phone, click on the “find device” icon and it will tell you exactly where the TrackR was last seen and the coordinates of it’s current location.
Share:

Wednesday, September 14, 2016

কিডনি রোগের ১০ লক্ষণ, জানেন কি?


কিডনি দেহের গুরুত্বপূর্ণ একটি অঙ্গ। কিডনি রোগ খুব নীরবে শরীরের ক্ষতি করে। খুব জটিল অবস্থা না হওয়া পর্যন্ত সাধারণত লক্ষণগুলো ভালোভাবে প্রকাশও পায় না। তাই কিডনি রোগের প্রাথমিক লক্ষণগুলো আগে থেকেই জেনে রাখা জরুরি। স্বাস্থ্যবিষয়ক ওয়েবসাইট হেলথ ডাইজেস্ট জানিয়েছে কিডনি রোগের লক্ষণগুলোর কথা।


১. প্রস্রাবে পরিবর্তন
কিডনি রোগের একটি বড় লক্ষণ হলো প্রস্রাবে পরিবর্তন হওয়া। কিডনির সমস্যা হলে প্রস্রাব বেশি হয় বা কম হয়। বিশেষত রাতে এই সমস্যা বাড়ে। প্রস্রাবের রং গাঢ় হয়। অনেক সময় প্রস্রাবের বেগ অনুভব হলেও প্রস্রাব হয় না।
২. প্রস্রাবের সময় ব্যথা
প্রস্রাবের সময় ব্যথা হওয়া কিডনির সমস্যার আরেকটি লক্ষণ। মূলত প্রস্রাবের সময় ব্যথা, জ্বালাপোড়া- এগুলো ইউরিনারি ট্র্যাক্ট ইনফেকশনের লক্ষণ। যখন এটি কিডনিতে ছড়িয়ে পড়ে তখন জ্বর হয় এবং পিঠের পেছনে ব্যথা করে।
৩.প্রস্রাবের সাথে রক্ত যাওয়া
প্রস্রাবের সাথে রক্ত গেলে এটি খুবই ঝুঁকির বিষয়।এমন হলে দ্রুত চিকিৎসকের পরামর্শ নিন। এটি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ একটি লক্ষণ।
৪. দেহে ফোলা ভাব
কিডনি শরীর থেকে বর্জ্য এবং বাড়তি পানি বের করে দেয়। কিডনিতে রোগ হলে এই বাড়তি পানি বের হতে সমস্যা হয়। বাড়তি পানি শরীরে ফোলাভাব তৈরি করে।
৫. মনোযোগ দিতে অসুবিধা হওয়া
লোহিত রক্তকণিকা কমে যাওয়ার কারণে মস্তিস্কে অক্সিজেন পরিবহন কমে যায়। এতে কাজে মনোযোগ দিতে অসুবিধা হয়।
yX Media - Monetize your website traffic with us

৬. সবসময় শীত বোধ হওয়া
কিডনি রোগ হলে গরম আবহাওয়ার মধ্যেও শীত শীত অনুভব হয়। আর কিডনিতে সংক্রমণ হলে জ্বরও আসতে পারে।
৭. ত্বকে র‍্যাশ হওয়া
কিডনি অকার্যকর হয়ে পড়লে রক্তে বর্জ্য পদার্থ বাড়তে থাকে। এটি ত্বকে চুলকানি এবং র‍্যাশ তৈরি করতে পারে।
৮. বমি বা বমি বমি ভাব
রক্তে বর্জ্যনীয় পদার্থ বেড়ে যাওয়ায় কিডনির রোগে বমি বমি ভাব এবং বমি হওয়ার সমস্যা হতে পারে।
৯. ছোটো ছোটো শ্বাস
কিডনি রোগে ফুসফুসে তরল পদার্থ জমা হয়। এ ছাড়া কিডনি রোগে শরীরে রক্তশূন্যতাও দেখা দেয়। এসব কারণে শ্বাসের সমস্যা হয়, তাই অনেকে ছোট ছোট করে শ্বাস নেন।
১০. পেছনে ব্যথা
কিছু কিছু কিডনি রোগে শরীরে ব্যথা হয়। পিঠের পাশে নিচের দিকে ব্যথা হয়। এটিও কিডনি রোগের একটি অন্যতম লক্ষণ।

Share:

Monday, September 12, 2016

আইফোনের ১শ’ কোটি



একশ’ কোটিতম আইফোন বিক্রির মাইলফলক এবার সম্ভবত ছুঁয়েই ফেলল টেক-জায়ান্ট অ্যাপল। ওয়াল স্ট্রিট বিশ্লেষকদের হিসাব মতে, ২০০৭ সালের ২৯ জুন প্রথম আইফোন বিক্রি শুরুর পর থেকে ২০১৬ সালের মার্চ পর্যন্ত অ্যাপল ৯৪ কোটি ৮০ লাখ আইফোন বিক্রি করেছে।


ফ্যাক্টসেটের হিসাব মতে, জুনের শেষ পর্যন্ত আরও চার কোটি আইফোন বিক্রি করে প্রতিষ্ঠানটি। আর তাদের ধারণা অনুযায়ী এ প্রান্তিকে আরও চার কোটি ত্রিশ লাখ ফোন বিক্রি করতে যাচ্ছে প্রতিষ্ঠানটি। দৈনিক প্রায় পাঁচ লাখ ফোন বিক্রি হয়। এ হিসাব সঠিক হলে, সোমবারই একশ’ কোটি আইফোন বিক্রির মাইলফলক পাড়ি দিয়েছে প্রতিষ্ঠানটি।
 
অ্যাপল নির্মিত পণ্যগুলোর মধ্যে প্রযুক্তি দুনিয়ায় সবচেয়ে বেশি বিক্রি হওয়া পণ্যের মধ্যে জায়গা করে নিয়েছে আইফোন। ‘একশ’ কোটি’ প্রতিষ্ঠানটির জন্য নতুন কোনো মাইলফলক না হলেও নির্দিষ্ট একটি পণ্যের ক্ষেত্রে এ মাইলফলক স্পর্শ করাটা অবশ্যই বিশেষ কিছু। প্রতিষ্ঠানটি আইফোন ছাড়াও আইপ্যাড, আইপড ও ম্যাক বিক্রি করলেও এক আইফোনের বিক্রিই অন্যান্য সব পণ্যের এ যাবত মিলিতভাবে মোট বিক্রিকে ছাড়িয়ে গেছে। সিএনএন।

Share:

কালোজিরাঃ রোগ প্রতিরোধে




প্রাচীনকাল থেকে কালোজিরা মানবদেহের নানা রোগের প্রতিষেধক এবং প্রতিরোধক হিসেবে ব্যবহার হয়ে আসছে। প্রায় ১৪শ’ বছর আগে মহানবী হজরত মুহাম্মদ সাঃ বলেছিলেন, ‘কালোজিরা রোগ নিরাময়ের এক গুরুত্বপূর্ণ উপাদান। তোমরা কালোজিরা ব্যবহার কর, নিশ্চয়ই প্রায় সব রোগের নিরাময় ক্ষমতা এর মধ্যে নিহিত রয়েছে।’ সে জন্য যুগ যুগ ধরে পয়গম্বরীয় ওষুধ হিসেবে সুনাম অর্জন করে আসছে।

তৎকালীন সর্বশ্রেষ্ঠ মুসলিম চিকিৎসা বিজ্ঞানী ইবনে সিনা তার বিখ্যাত গ্রন্থ ‘ক্যানন অব মেডিসিন’-এ বলেছেন, ‘কালোজিরা দেহের প্রাণশক্তি বাড়ায় এবং ক্লান্তি দূর করে।’ কালোজিরা তে প্রায় শতাধিক পুষ্টি উপাদান রয়েছে। এর প্রধান উপাদানের মধ্যে প্রোটিন ২১ শতাংশ, শর্করা ৩৮ শতাংশ, স্নেহ ৩৫ শতাংশ। এ ছাড়াও রয়েছে ভিটামিন ও খনিজ পদার্থ। প্রতি গ্রাম কালজিরায় যেসব পুষ্টি উপাদান রয়েছে তা নিন্মরূপ­-

* প্রোটিন ২০৮ মাইক্রোগ্রাম,
* ভিটামিন-বি ১.১৫ মাইক্রোগ্রাম
* নিয়াসিন ৫৭ মাইক্রোগ্রাম
* ক্যালসিয়াম ১.৮৫ মাইক্রোগ্রাম
* আয়রণ ১০৫ মাইক্রোগ্রাম
* ফসফরাস ৫.
২৬ মিলিগ্রাম
* কপার ১৮ মাইক্রোগ্রাম
* জিংক ৬০ মাইক্রোগ্রাম
* ফোলাসিন ৬১০ আইউ


yX Media - Monetize your website traffic with us


কালোজিরার গুণের শেষ নেই। প্রতিদিন সকালে এক চিমটি কালজিরা এক গ্লাস পানির সাথে খেলে ডায়াবেটিস রোগীর রক্তের গ্লুকোজ নিয়ন্ত্রণে রাখতে সাহায্য করে। ভেষজবিদরা কালোজিরা কে বিভিন্ন রোগের ওষুধ হিসেবে অভিহিত করেছেন­ হাঁপানি রোগীদের শ্বাসকষ্টজনিত সমস্যায় দীর্ঘদিন কালোজিরা সেবনে উপকার পাওয়া যায়। কালোজিরা হরমোন সমৃদ্ধ হওয়ায় পুরুষত্বহীনতায় বা নারী-পুরুষের যৌন অক্ষমতায় নিয়মিত কালোজিরা সেবনে যৌনশক্তি বৃদ্ধি পায়। কালোজিরায় রয়েছে ১৫টি অ্যামাইনো এসিড। আমাদের দেহের জন্য প্রয়োজন ৯টি অ্যাসেনসিয়াল অ্যামাইনো এসিড­ যা দেহে তৈরি হয় না, অবশ্যই খাবারের মাধ্যমে এর অভাব পূরণ করতে হয়। আর কালোজিরায় রয়েছে আটটি অ্যাসেনসিয়াল অ্যামাইনো এসিড। সর্দি কাশি সারাতে এবং দেহের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়াতে কালাজিরা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। প্রসূতি মাতাদের দুগ্ধ বাড়াতে ও নারী দেহের মাসিক নিয়মিতকরণে এবং মাসিকের ব্যথা নিবারণে কালোজিরার ভূমিকা রয়েছে।


নিয়মিত কালোজিরা সেবনে চুলের গোড়ায় পুষ্টি ঠিকমতো পায়, ফলে চুলের বৃদ্ধি ভালো হয় এবং চুল পড়া বন্ধ হয়। নিয়মিত অল্প পরিমাণ কালোজিরা খেলে মস্তিষ্ক এবং অন্যান্য অঙ্গ-প্রত্যঙ্গের রক্ত সঞ্চালন ও বৃদ্ধি সঠিকভাবে হয় এবং সুস্বাস্থ্য বজায় থাকে।


Share:

Sunday, September 11, 2016

পুষ্টিতে তুষ্টিঃ কালিজিরার পুষ্টি



প্রায় দুই হাজার বছরেরও বেশি সময় ধরে মানুষ খাবারের সঙ্গে ‘কালিজিরা’ গ্রহণ করে আসছে। সম্প্রতি বিজ্ঞানীরা গবেষণা করে জানতে পেরেছেন যে কালিজিরার সব গুণ লুকিয়ে আছে এর তেলে।
সাধারণত আমরা খাবারের সঙ্গে মসলা হিসেবে অথবা ভর্তা করে ভাতের সঙ্গে কালিজিরা খেয়ে থাকি। কিন্তু এভাবে আমাদের স্বাস্থ্য কালিজিরার আসল গুণাবলি থেকে বঞ্চিত হয়। তাই কালিজিরা নয়, বরং কালিজিরার তেল আমাদের শরীরের জন্য নানাভাবে উপকারী।
কালিজিরার তেলে ১০০টিরও বেশি উপযোগী উপাদান আছে। এতে আছে প্রায় ২১ শতাংশ আমিষ, ৩৮ শতাংশ শর্করা এবং ৩৫ শতাংশ ভেষজ তেল ও চর্বি। কালিজিরার অন্যতম উপাদানের মধ্যে আছে নাইজেলোন, থাইমোকিনোন ও স্থায়ী তেল। এতে আরও আছে আমিষ, শর্করা ও প্রয়োজনীয় ফ্যাটি এসিডসহ নানা উপাদান। পাশাপাশি কালিজিরার তেলে আছে লিনোলিক এসিড, অলিক এসিড, ক্যালসিয়াম, পটাশিয়াম, আয়রন, জিংক, ম্যাগনেশিয়াম, সেলেনিয়াম, ভিটামিন-এ, ভিটামিন-বি, ভিটামিন-বি২, নিয়াসিন ও ভিটামিন-সি।
কালিজিরার বৈজ্ঞানিক নাম নাইজেলা সাতিভা। নাইজেলা সাতিভাকে আরবি ভাষায় বলা হয় হাব্বাত-উল-বারাকা (আশীর্বাদপুষ্ট বীজ) এবং ইংরেজিতে বলা হয় লাভ ইন দ্য মিস্ট।
রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতাকে শক্তিশালী করায় কালিজিরার অবদান অসামান্য এবং সুস্বাস্থ্য ও স্বাস্থ্যোজ্জ্বল জীবনে এর প্রভাব পড়ে আরও নানাভাবে। এটি দেহকে এর নিজস্ব প্রাকৃতিক নিয়মে সুস্থ করে তোলায় সহযোগিতা করে।
এই অতুলনীয় ভেষজের গুণাগুণ প্রায় কিংবদন্তির মতো এবং সম্প্রতি পশ্চিমা দেশগুলোয় চিকিৎসায় এর গুরুত্ব আস্তে আস্তে পুনঃপ্রতিষ্ঠা পাচ্ছে। প্রায় তিন হাজার বছর ধরে চলে আসা গল্পগাথায় যে কালিজিরার মহৌষধি গুণের কথা বলা হয়েছে, ৫০ বছরে সেই ভাষ্য অর্জন করেছে বৈজ্ঞানিকভাবে সম্মতি ও সম্মান।





yX Media - Monetize your website traffic with us
শরীরের রোগ প্রতিরোধে কালিজিরার মতো এত সহজে এত কার্যকর আর কোনো প্রাকৃতিক উপাদান আছে বলে জানা যায়নি। উন্নত দেশগুলোয় বিভিন্ন কারণ, যেমন চাষাবাদ পদ্ধতির কারণে মাটি তার প্রয়োজনীয় পুষ্টি হারায়, তাই শস্যের গুণাগুণ ধ্বংস হয়ে যায়, আর মানুষ শিকার হয় সেলুলার ম্যালনিউট্রেশনের। রান্নার পদ্ধতির কারণে খাবারের খাদ্যগুণ অনেকাংশেই নষ্ট হয়। পাশাপাশি আছে পরিশোধিত খাবার গ্রহণ ও দূষিত পরিবেশের প্রভাব। এসব কারণের মিলিত ফলাফল খাবারের প্রয়োজনীয় রস ও পুষ্টির অভাব।
কালিজিরার তেলের উপকার
শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি, ইনসুলিন রোধ হ্রাস (এভাবে ডায়াবেটিস কমিয়ে রাখা), কাশি ও হাঁপানির উপশম, ্নৃতিশক্তি বৃদ্ধি, হৃজ্জনিত সমস্যার আশঙ্কা হ্রাস, চুল পড়া হ্রাস, ত্বকের সুস্বাস্থ্য, মায়ের দুধের পরিমাণ বৃদ্ধি, আর্থ্রাইটিস ও মাংসপেশির ব্যথা কমাতে কালিজিরার তেল উপযোগী। কালিজিরার তেল গর্ভাবস্থায় গ্রহণ করতে হয় না।


Share:

Saturday, September 10, 2016

Job Tips


Share:

Job Tips


Share:

Wednesday, September 7, 2016

প্রতিদিন ১ কেজি করে ওজন কমানোর কার্যকরী ফর্মুলা




বাড়তি ওজন নিয়ে চিন্তার শেষ নেই। কত শত ডায়েট কত শত ব্যায়াম কত কিছুই না করা হল। কিন্তু কোন কিছুতে তেমন কোন লাভ হল না। আপনি কি জানেন একটি মাত্র উপায়ে প্রতিদিন ১ কেজি ওজন কমানো সম্ভব একটি ডায়েট ড্রিংকের মাধ্যমে। এই ডায়েট ড্রিংকটি নিয়ে কথা বলেছেন পুষ্টিবিদ ।
বিভিন্ন গবেষণায় দেখা গেছে যে লেবুর রস খুব দ্রুত শরীরের মেদ কাটতে সাহায্য করে থাকে। এমনকি একদিনে ১ কেজি ওজন কমিয়ে থাকে। লেবুর রস প্রাকৃতিক অস্ত্র যা দেহের চর্বি পুড়াতে সাহায্য করে থাকে। এছাড়া এটি দেহের বিষাক্ত টক্সিন দূর করে এবং রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করে থাকে।<br>
যা যা লাগবে
৮ কাপ পানি
৬টি লেবুর রস
১/২ কাপ মধু
১০ টি পুদিনা পাতা
কয়েকটি বরফ কুচি
যেভাবে তৈরি করবেন
১। পানি হালকা গরম করে নিন। খুব বেশি গরম করবেন না।
২। পানি, লেবুর রস, মধু, পুদিনা পাতা, সব একসাথে মিশিয়ে নিন।
৩। এবার এটি ফ্রিজে রেখে দিন কয়েক ঘন্টা।
৪। কয়েক ঘণ্টার পর বের করে পান করুন।
৫। এক কাপ পানি একটি বরফ কুচি দিবেন এর বেশি না। কারণ অতিরিক্ত ঠান্ডা শরীরের শক্তি হ্রাস করে থাকে।
কখন খাবে?

yX Media - Monetize your website traffic with us

• প্রতিদিন নাস্তা খাওয়ার আগে এক গ্লাস লেবুর পানি খান। সকালের নাস্তায় খাবেন সালাদ এবং ফল
• সকাল ১১ টায় আরেক গ্লাস লেবু পানি খাবেন সাথে অল্প কিছু ভাজা বাদাম খেতে পারেন।
• দুপুরের খাবারে একটি ডিম সিদ্ধ এবং অলিভ অয়েল ও আপেল সাইডার ভিনেগার দিয়ে লেটুস সালাদ খাবেন।
• বিকেল ৪টায় আরেক গ্লাস লেবু পানি খান। এর সাথে আপনার পছন্দের কোন ফল খেতে পারেন।
• রাতের খাবারে এক টুকরা মাছ বা মাংস খেতে পারেন। তার সাথে সালাদ খেতে পারেন।
• রাতের খাবারের ২ ঘন্টার পর আরেক গ্লাস লেবু পানি পান করুন।
এটি ওজন কমানোর সাথে সাথে আপনার শরীরে বিষাক্ত পদার্থ দূর করে থাকে। তবে আপনি যদি শরীরের টক্সিন উপাদান বের করতে চান তবে দিনে কয়েকবার লেবু পানি খেলে চলবে।
লেবু পানির এই ড্রিংকটিকে “Beyonce’s Diet” বলা হয়ে থাকে। কারণ সুপার স্টার বিয়ন্সে এই ড্রিংকটি পান করে ৩৮ কিলোগ্রাম ওজন কমিয়েছিলেন।

Source: FB Page স্বাস্থ  বিষয়ক প্রয়োজনীয় তথ্য
Share:

Popular Posts

Recent Posts

Unordered List

Text Widget

Pages

Blog Archive

3i Template IT Solutions. Powered by Blogger.

Text Widget

Copyright © ভান্ডার 24 | Powered by 3i Template IT Solutions