সব মেসেজের শব্দই এক। তবু মেসেঞ্জারে টিং করে শব্দটা হতেই শাহিন বুঝল, ঐশী মেসেজ দিয়েছে। একটু আগে ঐশীকে বাসায় পৌঁছে দিয়ে এসেছে। ফেরার পথে বাসে পুরোটা পথ ফোনে কথা বলতে হয়েছে। এখন বাসায় ঢুকতে না ঢুকতেই মেসেজ! যে কেউ ভাববে, এ যে বাক বাকুম প্রেম। আরেকবার টিং করে শব্দ হলো। রিপ্লাই না পেয়ে ঐশীর মাথা গরম হয়ে যাচ্ছে নিশ্চয়ই। শাহিন পকেটে হাত দিয়ে মোবাইল ধরতেই উত্তাপ টের পেল। কেমন গরম হয়ে আছে! দ্রুত জবাব... বিস্তারিত
from প্রথম আলো https://ift.tt/2LJhsVe
0 comments:
Post a Comment