One can get information of Technology, Online income info, Health, Entertainment, Cooking & Recipe, Bye & Sale, Sports, Education, Exclusive news and many more in single bundle. ভান্ডার 24 থেকে আপনি পাচ্ছেন টেকনোলজি ইনফরমেশন, অনলাইনে ইনকাম ইনফরমেশন, হেলথ, এন্টারটেইনমেন্ট, কুকিং & রেসিপি, কেনা বেচা, স্পোর্টস, এডুকেশন, এক্সক্লুসিভ নিউজ ও আরো অনেক কিছু |

Tuesday, December 31, 2019

১ জানুয়ারি নববর্ষ হয় না যেসব দেশে

১ জানুয়ারি নববর্ষ হয় না যেসব দেশে

জাহিদ সাদেক

গ্রেগরিয়ান ক্যালেন্ডার অনুযায়ী পুরনো বছরকে বিদায় জানিয়ে ২০২০ সালকে স্বাগত জানিয়েছে পুরো বিশ্ব। সহজ কথায় বললে ১ জানুয়ারি বিশ্বব্যাপী উদযাপিত হয় ইংরেজি নববর্ষ। এর বাইরে কিছু দেশ রয়েছে যারা ১ জানুয়ারি ইংরেজি নববর্ষ পালন করে না। তারা গ্রেগরিয়ান ক্যালেন্ডার অনুসরণ করে না।

আরব দেশে ১ জানুয়ারিতে হিজরি অর্থাৎ নববর্ষ শুরু হয় না। ইন্দোনেশিয়া, শ্রীলঙ্কা কিংবা তিউনেসিয়ায় নতুন বছর শুরু হয় আগস্ট থেকে অক্টোবর মাসের মধ্যে। নভেম্বরে এবং মার্চ মাসে যথাক্রমে চীন এবং ইতালিতে নববর্ষ শুরু হয়। তবে চীনের নিজস্ব ক্যালেন্ডার রয়েছে। বলা হয়ে থাকে, বিশ্বজুড়ে জনপ্রিয়তার তালিকায় দ্বিতীয় অবস্থানে রয়েছে চীনের ক্যালেন্ডার। চীনে অবশ্য গ্রেগরিয়ান ক্যালেন্ডার অফিসিয়ালি ব্যবহার করা হয়। নিজস্ব ক্যালেন্ডার ব্যবহার করা হয় বিভিন্ন প্রথাগত কাজ ও উদযাপনে।

অনেক দেশ গ্রেগরিয়ান ক্যালেন্ডারকে এখনও গ্রহণ করেনি। এর মধ্যে রয়েছে সৌদি আরব, নেপাল, ইরান, ইথিওপিয়া ও আফগানিস্তান। এসব দেশে ইংরেজি নববর্ষ পালন করা হয় না। আবার ইসরায়েল গ্রেগরিয়ান ক্যালেন্ডার অনুসরণ করলেও ইংরেজি নববর্ষ পালন করে না। কিছু জাতি ও দেশের নিজস্ব নববর্ষ আছে। আমরা যেমন পয়লা বৈশাখ বাংলা নববর্ষ পালন করি। তেমনি সেই দেশগুলো ইংরেজির পাশাপাশি নিজেদের সংস্কৃতি ধরে রেখেছে মর্যাদার সঙ্গে। চীন এবং কয়েকটি ইহুদি ও মুসলিম সংখ্যাগরিষ্ঠ দেশ নিজ নিজ ক্যালেন্ডার অনুযায়ী নববর্ষ পালন করে। তবে এবার দ্বিতীয় বারের মতো সৌদি আরবের কয়েকটি জায়গায় ইংরেজি নববর্ষকে স্বাগত জানাতে উৎসব হয়েছে।

উত্তর কোরিয়া তাদের নিজস্ব ক্যালেন্ডার অনুসরণ করে। আমাদের ২০২০ সাল মানে উত্তর কোরিয়ানদের ১০৯ সাল। ১৯১২ সাল থেকে উত্তর কোরিয়ার নিজস্ব সাল গণনা শুরু হয়। ঐতিহাসিকদের মতে, গ্রেগরিয়ান ক্যালেন্ডার মূলত সৌর বছরের হিসাব। নানা পরিবর্তন, পরিমার্জন, পরিবর্ধন, বিবর্তন ও যোগ-বিয়োজনের মধ্য দিয়ে বর্ষ গণনায় এই বর্তমান কাঠামোটি এসেছে।

একসময় মানুষ চন্দ্র-সূর্য দেখে সময় হিসাব করলেও, তারও আগে মানুষ বুঝত না- সময় আসলে কী? ধারণাটা প্রথমে এসেছিল চাঁদের হিসাব থেকে। চাঁদ ওঠা ও ডুবে যাওয়ার হিসাব করে দিন, মাস ও বছরের হিসাব করা হতো। মানুষ চাঁদ ওঠার সময়কে বলত ক্যালেন্ডস, পুরো চাঁদকে বলত ইডেস, চাঁদের মাঝামাঝি অবস্থাকে বলত নুনেস। সিজার চাঁদের এই হিসাব বাদ দিয়ে মাসের দিন ও তারিখ ঠিক করেন। সৌর গণনার হিসাব আসে অনেক পরে।



ঢাকা/তারা



from Risingbd Bangla News https://ift.tt/2SHYVju
Share:

0 comments:

Post a Comment

Popular Posts

Recent Posts

Unordered List

Text Widget

Pages

Blog Archive

3i Template IT Solutions. Powered by Blogger.

Text Widget

Copyright © ভান্ডার 24 | Powered by 3i Template IT Solutions