One can get information of Technology, Online income info, Health, Entertainment, Cooking & Recipe, Bye & Sale, Sports, Education, Exclusive news and many more in single bundle. ভান্ডার 24 থেকে আপনি পাচ্ছেন টেকনোলজি ইনফরমেশন, অনলাইনে ইনকাম ইনফরমেশন, হেলথ, এন্টারটেইনমেন্ট, কুকিং & রেসিপি, কেনা বেচা, স্পোর্টস, এডুকেশন, এক্সক্লুসিভ নিউজ ও আরো অনেক কিছু |

Monday, August 29, 2016

হার্ডডিস্কে তথ্য সুরক্ষিত থাকবে ১০০ কোটি বছর




৫ ডি প্রযুক্তির সহায়তায় হার্ডডিস্কে তথ্য সুরক্ষিত থাকবে ১০০ কোটি বছরেরও বেশি। এমন একটি পদ্ধতি উদ্ভাবন করার ঘোষণা দিয়েছেন যুক্তরাষ্ট্রের ইউনিভার্সিটি অব সাউদাম্পটন বিশ্ববিদ্যালয়ের গবেষকরা। তারা মঙ্গল বার এই তাক লাগানো উদ্ভাবনের কথা ফলাও করে প্রচার করেছেন।


গবেষকরা জানান, তারা এমন প্রযুক্তি উদ্ভাবন করেছেন, যার সাহায্যে যেকোনো তথ্য ৫ ডি প্রযুক্তিতে হার্ডডিস্কে ১০০ কোটি বছর সংরক্ষণ করে রাখতে পারবেন।

এই পদ্ধতিতে তথ্য সংরক্ষণের জন্য ফেমটোসেকেন্ড লেজার বাস্টের সাহায্যে থার্মাল স্টাবল ডিস্ক ব্যবহার করা হয়েছে। এই ডিস্কে গড়পড়তায় ৩৬০ টেরাবাইট তথ্য সংরক্ষণ করা যাবে। এই ডিস্কের তাপ ধারণ ক্ষমতা ১০০০ ডিগ্রি সেলসিয়াস। স্বাভাবিক তাপমাত্রায় এই ডিস্কে সংরক্ষিত তথ্য ১৩.৮ বিলিয়ন বছর পর্যন্ত সুরক্ষিত থাকবে।

এই ডিস্কের ফাইল আছে তিন পরতের ন্যানো স্কেল ডটস। ডটগুলোতে ৫ ডিতে তথ্য সংরক্ষণ করে রাখা যায়।



Source: sorboses24.com



Share:

Sunday, August 28, 2016

এফিলিয়েট মার্কেটিং করতে যে সকল বিষয় জানা প্রযোজন






                        সোর্স
এফিলিয়েট মার্কেটিং হলো ইন্টারনেট মার্কেটিং এর একটি জনপ্রিয় শাখা। এফিলিয়েট মার্কেটিং এর মাধ্যমে আপনি অন্য একটি প্রতিষ্ঠানের পন্যের মার্কেটিং করবেন আর আপনার বিক্রয়ের উপর একটি নির্দিষ্ট হারে কমিশন পাবেন। এই কমিশনের হার পন্য ভেদে ভিন্ন হয়ে থাকে
তাহলে প্রশ্ন হচ্ছে এফিলিয়েট মার্কেটিং থেকে কি পরিমান আয় করা সম্ভব?
আসুন তা দেখেনেই অ্যাফিলিয়েট সামিট এর রিপোর্ট থেকে
অ্যাফিলিয়েট সামিট নামে একটি প্রতিষ্ঠান রয়েছে যাঁরা অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিংয়ের উন্নয়নে দীর্ঘদিন কাজ করে যাচ্ছে। প্রতিষ্ঠানটির তথ্যমতে, অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং ব্যবসাটি প্রচার লাভ করেছে ১৯৯৬ সাল থেকে। সেই থেকে আজ পর্যন্ত অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং ব্যবসায়ের পরিধি বেড়েছে আকাশ চুম্বি। প্রতিষ্ঠানটির একটি সার্ভের তথ্যানুযায়ী, পৃথিবীর মোট অ্যাফিলিয়েট মার্কেটারদের মোট ৩৮ শতাংশ মার্কেটার প্রতি বছর অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং থেকে একেক জন হাজার ডলারের মত আয় করে। ১১. শতাংশ মার্কেটার আয় করেন হাজার থেকে ১০ হাজার ডলার, . শতাংশ মার্কেটার বছরে ১০ হাজার থেকে ২৪ হাজার ডলার, . শতাংশ মার্কেটার ২৫ হাজার থেকে ৪৯ হাজার ৯৯৯ ডলার, . শতাংশ মার্কেটার ৫০ হাজার থেকে ৯৯ হাজার ডলার, ১০. শতাংশ মার্কেটার লাখ থেকে লাখ ৯৯ হাজার ডলার, . শতাংশ মার্কেটার লাখ থেকে লাখ ৯৯ হাজার ডলার, . শতাংশ মার্কেটার লাখ থেকে লাখ ৯৯ হাজার ডলার এবং শতাংশ লাখ ডলারের বেশি আয় করে থাকেন। আর ১২. শতাংশ মার্কেটার তাঁদের আয়ের পরিমান উল্লেখ করেনি
এফিলিয়েট মার্কেটিং করতে হলে যে সকল বিষয় জানা খুবই জরুরী:
অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং কি, কেন এবং কিভাবে কাজ করে?
অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং এর জন্য মাইন্ড সেট।
এফিলিয়েটের জন্য উপযুক্ত মার্কেটপ্লেস নির্বাচন।
এফিলিয়েট মার্কেটপ্লেস সম্পর্কে বিস্তারিত ধারনা। (JvZoo, Warrior Plus, ClickSure, ClickBank, Amazon ইত্যাদি)
কিভাবে অ্যাফিলিয়েটের জন্য আবেদন করবেন।
আবেদনের পূর্বে যে সকল বিষয় খেয়াল রাখতে হবে।
অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং বেষ্ট প্র্যাকটিস।
অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং শুরু করতে যে সকল টুলস্ দরকার।
লিষ্ট বিল্ডিং ফানেল/অপট্ইন ফানেল কি এবং কেন?
কিভাবে অপট্ইন ফানেল সেট করবেন?
স্কুইজ পেইজ কি এবং কেন দরকার।
স্কুইজ পেইজ ডিজাইন অটোরেসপন্ডার ইন্টিগ্রেশন।
সেলস ফানেল কি, কেন এবং এটি কিভাবে কাজ করে।
একটি সেলস ফানেল সেট করতে কি কি লাগে?
কিভাবে একটি সফল সেলস ফানেল সেট করা যায়?
অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং এর জন্য ইমেইল ক্যাম্পেইন।
ইমেইল অটোমেশন সেটআপ।
ট্রাফিক ম্যাথড ফ্রি।
ট্রাফিক ম্যাথড পেইড।
পেমেন্ট সিস্টেম

 সোর্স :www.genesisblogs.com


Share:

কম্পিউটারের হার্ডডিস্ক ক্রাশ করলে যেভাবে ডাটা সংরক্ষন করবেন ?


হার্ডডিক্স ক্র্যাশ করলে বিভিন্ন রকম ম্যাসেজ দেখায়। যেমন : Invalid partition table, Sector not found, Invalid media type,General failure reading drive ইত্যাদি। হার্ডডিক্স ক্র্যাশ করলে পিসি থেকে ব্যবহারকারীর ডাটা গায়েব হয়ে যায়।
হার্ডডিস্ক সাধারণত লজিক্যাল ও ফিজিক্যাল -এই দুইভাবে ক্র্যাশ করতে পারে। লজিক্যাল সমস্যার কারণে বুট সেক্টর, পার্টিশন টেবল, ফ্যাট এরিয়া বা ডাইরেক্টরি এরিয়া নষ্ট হয়। আর ফিজিক্যাল সমস্যার কারণে হার্ডডিক্সের কোন কম্পোনেট কিংবা লজিক কার্ড অকার্যকর কিংবা শক সার্কিট হয়।
যে কোনো সময় হার্ডডিস্কটি ক্র্যাশ করতে পারে। হার্ডডিস্ক ক্র্যাশ করলে সাথে সাথে কম্পিউটার শাটডাউন করুন। এরপর কম্পিউটার অন করে বায়াসে গিয়ে দেখুন হার্ডডিস্ক ডিটেক্ট করে কিনা। বায়াসে যেতে হলে মাদারবোর্ডের মডেল অনুযায়ী ‘del’, ‘F12’ কিংবা ‘f2’ কি চাপতে হবে। যেখান থেকে ‘primary ide chennel’ -এ হার্ডডিস্কের নামটি দেখা যাবে। যদি হার্ডডিস্ক ডিটেক্ট করে, তবে এর নাম দেখাবে না। যদি নাম না দেখায় তবে ডিস্ক ম্যানেজারের মত বিভিন্ন ইউটিলিটিজ সফটওয়্যার ব্যবহার করে হার্ডডিস্ক ক্র্যাশ সম্পূর্ণ ঠিক করা যায় কিংবা ক্র্যাশ অংশটিকে ব্লক করে রাখা যায়।
ইউটিলিটিজ সফটওয়ারগুলোর ব্যবহারবিধি প্রায় একই রকম হয়ে থাকে। ডিস্ক ম্যানেজারের কাজও খুব কঠিন কিছু নয়। এগুলো সাধারণত যে কোন সফটওয়্যারের মতই ডাউনলোড করে ইন্সটল করতে হবে। এরপর সফটওয়্যারটি ওপেন করলে বেশ কয়েকটি অপশন আসবে। যদি হার্ডডিস্ক থেকে ডাটা রিকভার করার প্রয়োজন হয়, তাহলে ‘ব্যাকআপ ও রিকভারি’ অপশনটি ক্লিক করতে হবে। হার্ডডিস্কের সফটওয়্যারজনিত ত্রুটি দূর করতে অপটিমাজ এবং টুইলস অপশনটি রয়েছে। চাইলে সফটওয়্যারটি ব্যবহার করে ডিস্ক পার্টিশনও করা সম্ভব।
হার্ডডিস্ক ক্র্যাশ করলে কম্পিউটারের গুরুত্বপূর্ণ ডাটা হারিয়ে যায়। তবে আশার কথা হলো ক্র্যাশ করা হার্ডডিস্ক থেকে অধিকাংশ ক্ষেত্রেই ডেটা পুনরুদ্ধার করা যায়।
লজিক্যাল ক্রাশ হলে বিভিন্ন সফটওয়ারের সাহায্যে এর সমাধান সম্ভব এবং ডেটা রিকভারি টুল দিয়ে ডেটা রিকভার করাও সম্ভব।
তবে যদি হার্ডডিস্কের ফিজিক্যাল এরর বা ইলেকট্রিক্যাল সমস্যা হয়ে থাকে, তবে হার্ডডিস্ককে উন্মুক্ত করে প্রয়োজন অনুসারে কম্পোনেন্ট বদলিয়ে নতুন কম্পোনেন্ট সেটিংয়ের প্রয়োজন হয়। তবে অনভিজ্ঞ ব্যবহারকারীদের পক্ষে তা সম্ভব নয়।
হার্ডডিস্ক ক্র্যাশ থেকে বাঁচতে প্রতিকারের চেয়ে প্রতিরোধই শ্রেয়। এর জন্য সপ্তাহে একদিন ডিস্ক স্ক্যান করুন। মাসে একদিন নর্টন সিস্টেম ওয়ার্ক রিপেয়ার সফটওয়ার ব্যবহার করে স্ক্যান করাটা ভালো। এছাড়া হার্ডডিস্ক বহনের সময় এর কভার ব্যবহার করুন। হার্ডডিস্ক সমান্তরালভাবে কেসিং-এর সাথে সেট করে হার্ডডিস্ক টু হার্ডডিস্ক কপি করতে পারেন। হার্ডডিস্কের উপর যেন ময়লা না জমে সেদিকে খেয়াল রাখুন।
ধন্যবাদ।

sourch: http://www.techtunes.com.bd/
Share:

Saturday, August 27, 2016

কিভাবে বুঝবেন আপনার ত্বক তৈলাক্ত ?



এই উপসর্গগুলো থাকলে বুঝবেন
যে আপনার ত্বক
তৈলাক্ত -
১.চকচকে এবং পিচ্ছিল
একটা ভাব
থাকে কপালে,
নাকে এবং থুতনিতে।
এই
এলাকাকে টি জোন
বলে
২.ত্বকটি নরমাল
বা স্বাভাবিক
ত্বকের
চেয়ে ঘন ,মোটা থাকে
৩.মুখের পোরগুলো বড়
থাকে এবং খালি চোখেই
দেখা যায়
৪.ব্রন ,ব্ল্যাকহেডস ,হোয়াইট
হেডস
এবং গুটিগুটি উঠে মুখে
৫.মুখ ধোয়ার কিছু
সময় পরেই মুখ
তৈলাক্ত হয়ে যায়
৬.ঘুম থেকে ওঠার পর
মুখ অতিরিক্ত
তৈলাক্ত থাকে
৭.নাকের
চারপাশে সাদা সাদা চামড়া থাকে
তৈলাক্ত ত্বকের
প্যাক
*গোলাপের
পাপড়ি বাটা, টক
দই ও মধু
মিশিয়ে প্যাক
তৈরী করে মুখে লাগিয়ে রাখুন
১৫ মিনিট, উষ্ণ জল
দিয়ে ধুয়ে ফেলুন।।
*আধা চামচ লেবুর
রস,
পাকা পেঁপে এবং ডিমের
সাদা অংশ
মিশিয়ে মাস্ক
তৈরি করে ব্যবহার
করুন।
*দুই টেবিল চামচ
লেবুর রস, এক
টেবিল চামচ
গ্লিসারিন,তিন
টেবিল চামচ
গোলাপ
পানি,একটি পরিষ্কার
পাত্রে নিয়ে একসাথে মিশিয়ে নিন।
এটা বেশ ঘন
একটা দ্রবণ
তৈরি হবে- এবার
এই প্যাকটি মুখ,
ঘাড়,
গলা ইত্যাদি জায়গাগুলো সহ
হাতের
খোলা অংশে লাগিয়ে নিন।
পোস্ট এ নিয়মিত
লাইক, কমেন্ট
না করলে ধীরে ধীরে পোস্ট
আর দেখতে পাবেন
না। তাই পোস্ট ভাল
লাগলে লাইক
দিয়ে পেজে একটিভ
থাকুন
Share:

Monday, August 22, 2016

Internship Program 5 With Industrial Attachment

Technical Support & Freelancing With Industrial Attachment


Program Preparation:
– Training will provided to selected candidates (15 days).
– After successfully completion of the training only the qualified candidates will be appointed for the Internship Program.

Program # 1

SL Programme Specification
01 Basic operation on database: Oracle 11g.
02 Hands on training on application software: Inventory Management System Software.

Program # 2

SL Programme Specification
01 Basic operation on database: SQL Server.
02 Hands on training on application software: Diagnostic Management System Software.

Program # 3

SL Programme Specification
01 Affiliate marketing: Google blogger.
02 Affiliate marketing: Social media marketing (Facebook).

– Duration of each program: 5 Days (extended if required)
– Time Duration: 3 Hours per day

Call for details: 01961524145, 01713867116
For details please visit: http://3itemplate.com/career
Share:

"WARANT BAFFET" Just Fantastic


Share:

Sunday, August 21, 2016

ইন্টারনেট কি? | ইন্টারনেট কীভাবে কাজ করে?

যখন আপনি ইন্টারনেট এ কারো সাথে চ্যাট করেন কিংবা কাওকে মেইল সেন্ড করেন তখন কখনো কি ভেবে দেখেছেন যে এই কাজ গুলো সম্পূর্ণ হতে কতোগুলো আলাদা কম্পিউটার একসাথে কাজ করে যাচ্ছে? আপনি টেবিলে বা কোলে আপনার কম্পিউটার নিয়ে বসে আছেন, আর আরেক প্রান্তে আপনার বন্ধু কম্পিউটার নিয়ে প্রস্তুত হয়ে বসে আছে আপনার সাথে যোগাযোগ করার জন্য।
কিন্তু আপনি আর আপনার বন্ধুর কম্পিউটারের ফাঁকের মধ্যে আরো ডজন খানি কম্পিউটার রয়েছে যা আপনার আর আপনার বন্ধুর কম্পিউটারের মধ্যের ফাঁকা স্থান পূরণ করছে। আর এভাবেই একটি কম্পিউটারের সাথে আরেকটি কম্পিউটার সংযুক্ত রয়েছে গোটা পৃথিবী জুড়ে আর এটাই হলো দ্যা ইন্টারনেট। কিন্তু এই আলদা আলদা কম্পিউটার গুলো নিজেদের ভেতর সম্পর্ক স্থাপন করতে সক্ষম হয় কীভাবে? বন্ধুরা চলুন এই সমস্ত বিষয়টি একদম কাছ থেকে পরিদর্শন করে আসি।

ইন্টারনেট কি?

ইন্টারনেট কি
বৈশ্বিক যোগাযোগ ব্যাবস্থা এখন অনেক উন্নত হয়ে গেছে আর এই সবই কৃতিত্ব তার, যার নাম হলো ইন্টারনেট। গত ২০ বছরেরও কম সময়ের মধ্যে মোটামুটি ২১০টি আলাদা দেশের মধ্যে ছড়িয়ে পড়েছে এর বিস্তার। এমনকি পৃথিবীর অনেক দরিদ্রতর দেশও সংযুক্ত হয়ে পড়েছে এই জালে।
আপনি আমি সহ বেশিরভাগ মানুষই মনে করেন যে, ইন্টারনেট শব্দটির মানে হচ্ছে অনলাইনে চলে যাওয়া। কিন্তু সত্য কথা বলতে এটি একটি সাধারন কম্পিউটার নেটওয়ার্ক ছাড়া আর কিছুই নয়। মনেকরুন একটি রাস্তার কথা যা পুরো পৃথিবী জুড়ে পেঁচিয়ে রয়েছে। যেমন করে রাস্তা দিয়ে ট্র্যাফিক বয়ে গিয়ে তার গন্তব্যে পৌঁছে ঠিক তেমনি বিভিন্ন কম্পিউটার দিয়ে ডাটা বয়ে গিয়ে তার গন্তব্যে পৌঁছে। আর এটাই হলো ইন্টারনেট এর মূল ভিত্তি। ইন্টারনেট হলো আসলে একেকটি আলাদা কম্পিউটারের একসাথে সংযুক্ত হয়ে থাকার একটি সিস্টেম (আপনার ঘরের কম্পিউটার, অফিসের কম্পিউটার, স্কুল কলেজের কম্পিউটার)।
একটি কম্পিউটারের সাথে আরেকটি কম্পিউটারের সংযোগ করা থাকে বিভিন্ন উপায়ে। কোন কম্পিউটার গুলো সংযুক্ত থাকে পুরাতন কপার ক্যাবল দ্বারা আবার কোন গুলো ফাইবার-অপটিক ক্যাবল (যা আলোর স্পন্দনের মধ্যে ডাটা সেন্ড করে) দ্বারা আবার কোন কম্পিউটার গুলো বেতার কানেকশানে যুক্ত থাকে (বেতার কানেকশান মানে আমরা যাকে ওয়্যারলেস বুঝি, এটি রেডিও তরঙ্গের মাধ্যমে সংযোগ স্থাপন করে) এবং কোন কম্পিউটার গুলো স্যাটালাইটের সাথে সংযুক্ত থাকে। আর এইভাবেই আমরা উপভোগ করতে পারি ইনস্ট্যান্ট ম্যাসেজ সুবিধা, ইমেইল সেবা, অথবা ডাউনলোড করি এমপিথ্রী মিউজিক ফাইলস।

ইন্টারনেটের আসল কাজ কি?

ইন্টারনেটের আসল কাজ
ইন্টারনেটের চাকরিটা আসলে খুব সহজ, সে শুধু এক জায়গা থেকে আরেক জায়গায় ডাটার আদান এবং প্রদান করে, ব্যাস। যে মেশিন গুলো একত্রিত হয়ে ইন্টারনেট তৈরি করেছে তাদের প্রধান কাজই হলো ডাটা আদান আর প্রদান। বাস্তবিকভাবে তুলনা করতে গেলে ইন্টারনেটকে টিউনাল সার্ভিসের সাথে তুলনা করা যায়।
টিউনাল সার্ভিসে চিঠি এক জায়গা থেকে আরেক জায়গায় আদান প্রদান করা হয়। কিন্তু এটা কোন ব্যাপার না যে চিঠি কার কাছ থেকে আসলো বা চিঠির ভেতর কি লেখা আছে। আবার চিঠি একদম ফাঁকা থাকলেও টিউনাল সার্ভিসের কোন যায় আসে না। তার কাজ চিঠি পৌঁছানো ব্যাস তা পৌঁছে দেবে। ইন্টারনেটও একইভাবে কাজ করে।
টিউনাল সার্ভিসের মতো ইন্টারনেটও অনেক তথ্য ধারণ করে তা এক জায়গা থেকে আরেক জায়গায় পৌঁছে দেয়। এরমানে হলো যদি কোন ডাটা আদান প্রদান করানো হয় তবে ইন্টারনেট সেটি সম্পূর্ণ করে দেবে। এখন আপনি ইমেইল পাঠালেন না কাওকে ম্যাসেজ করলেন এর সাথে ইন্টারনেটের কোন লেনাদেনা নেই। তবে যে কাজেই ডাটা আদান প্রদান করার বিষয় আছে সেটিই ইন্টারনেট সম্পূর্ণ করতে সাহায্য করবে, ব্যাস। এখন এই ডাটা আদান প্রদানের সূত্রের উপর ভিত্তি করে আমরা নতুন নতুন ব্যবহার খুঁজে বেড় করছি। যেমন যখন দুই ইউরোপিয়ান বিনিয়োগকারী স্কাইপ তৈরি করলেন তখন তারা টেলিফোনের কথা বলাকে নেটে নিয়ে আসলেন। তারা একটি প্রোগ্রাম তৈরি করলেন যেখানে আমাদের কথা ডাটাতে পরিণত হতে পারে এবং তা আদান প্রদানের মাধ্যমে কথাবার্তা চলতে থাকে। কিন্তু কখনোয় সরাসরি আমাদের কথা আদান প্রদান করিয়ে স্কাইপের জন্য আলাদা ইন্টারনেট তৈরি করা সম্ভব ছিল না।

ইন্টারনেটের ডাটা গুলো কীভাবে আদান প্রদান করা হয়?

web-1045994_1280
ইন্টারনেট মূলত টেলিফোন নেটওয়ার্ক এর মতো কাজ করে থাকে। কিন্তু ইন্টারনেটের ডাটা বহন করা আর টেলিফোন লাইনে কল করা আলাদা ব্যাপার। আপনি যখন আপনার কোন বন্ধুকে রিং করেন তখন আপনার টেলিফোনে আপনি এবং আপনার বন্ধুর মধ্যে একটি সরাসরি কানেকশান (বা সার্কিট) ওপেন হয়ে যায়। আপনি যতক্ষণ টেলিফোনে কানেক্ট হয়ে থাকেন, সার্কিটটি ততোক্ষণ ওপেন হয়ে থাকে। একটি টেলিফোনের সাথে আরেকটি টেলিফোনকে কানেক্ট থাকার পদ্ধতিকে সার্কিট সুইচিং বলা হয়। কখন কার কথা শোনা যাবে আর কার কথা পাঠানো হবে তা নিয়ন্ত্রন করে ইলেক্ট্রনিক টেলিফোন এক্সচেঞ্জ সিস্টেম।
কিন্তু বন্ধুরা একটু ভেবে দেখলে বুঝতে পারবেন যে, সার্কিট সুইচিং কোন নেটওয়ার্ক স্থাপন করার জন্য সত্যিই অদক্ষ একটি পদ্ধতি। আপনি যখনই ফোনে আপনার বন্ধুর সাথে সংযুক্ত হয়ে থাকবেন তখন সেই লাইনে আপনার সাথে অন্য কেউ সম্পর্ক স্থাপন করতে পারবেনা। (মনে করুন, আপনি কাওকে একটি ইমেইল টাইপ করছেন, টাইপ করতে ঘণ্টা লেগে যেতে পারে, আর এই সময়ে যদি আপনাকে আর কেউ কোন মেইল সেন্ড করতে না পারে তবে?) মনে করুন আপনি টেলিফোনে অনেক ধিরেধিরে কথা বলছেন বা কথা বলতে বলতে লম্বা ফাঁকা নিচ্ছেন বা কথা বলতে গিয়ে ফোন রেখে কফির মগ আনতে গেলেন। তো আপনি তো তখন কোন তথ্য প্রেরন করছেন না, কিন্তু তারপরেও আপনার ফোন আপনার বন্ধুর ফোনের সাথে কানেক্টেড হয়ে রয়েছে। আপনাকে প্রত্যেকটা সেকেন্ডের জন্য বিল চার্জ করা হচ্ছে এবং আপনি কথা বলুন আর নাই বলুন ফোন কানেক্টেড থাকা মানে আর অন্য কেউ সেই লাইনে ফোন করতে পারবে না। তাই সার্কিট সুইচিং কখনোয় আদর্শ নেটওয়ার্ক হতে পারে না। তাহলে ইন্টারনেট কি ধরনের নেটওয়ার্ক ব্যবহার করে ডাটা বহন করে?

প্যাকেট সুইচিং

ইন্টারনেট তার ডাটা বহন করতে এখনো কখনো কখনো সার্কিট সুইচিং পদ্ধতি ব্যবহার করে থাকে। যেমন আপনি যদি ডায়াল-আপ কানেকশান (যেখানে আপনার কম্পিউটার আপনার ইন্টারনেট প্রদানকারীর কাছে পৌঁছাতে একটি টেলিফোন নাম্বার ডায়াল করে, আর এটি কোন সাধারন ফোন কলের মতোই কাজ করে) ব্যবহার করেন ইন্টারনেটের সাথে সংযুক্ত হতে। এখানে আপনি অনলাইনে আসার জন্য সার্কিট সুইচিং পদ্ধতি ব্যবহার করলেন। তাই আমি কানেক্টেড থাকা পর্যন্ত কেউ আপনাকে ফোন করতে পারবেনা। এবং আপনাকে কানেক্ট থাকার প্রত্যেক সেকেন্ডের জন্য টাকা দিতে হবে। এবং বদলে আপনার নেট কানেকশান কাজ করবে একদম কচ্ছপ গতিতে।
কিন্তু বেশিরভাগ ইন্টারনেট ডাটা বহন করা হয়ে থাকে সম্পূর্ণ নতুন এক পদ্ধতিতে যার নাম হলো প্যাকেট সুইচিং। মনে করুন আপনি আপনার কোন ইন্ডিয়ান বন্ধুকে ইমেইল পাঠাতে চাচ্ছেন। তো এখানে আপনার ইন্ডিয়ান বন্ধু এবং আপনাকে সরাসরি কানেক্টেড থাকার কোন প্রয়োজন নেই এই সম্পূর্ণ মেইলটি একবারে পাবার জন্য। প্যাকেট সুইচিং এ আপনার মেইলটি পাঠানোর পরে তা অনেক গুলো খণ্ডে বিভক্ত হয়ে যায়। আর এই প্রত্যেকটি খণ্ডকে বলা হয়ে থাকে প্যাকেটস। প্রত্যেকটি প্যাকেটের গায়ে ট্যাগ করা থাকে যে তাদের কথায় যেতে হবে এবং তারা আলদা আলদা পথে ভ্রমণ করতে পারে। খণ্ডগুলো যখন তাদের গন্তব্যে পৌঁছে যায় তখন সেগুলো আবার একত্রিত হয়ে যায়, যাতে তা মেইল রূপে প্রদর্শিত হতে পারে।
প্যাকেট সুইচিং পদ্ধতি সার্কিট সুইচিং পদ্ধতি হতে অনেক বেশি দক্ষ হয়ে থাকে। আপনার কখনোয় প্রয়োজন পড়বে না কারো সাথে একেবারে কানেক্টেড হয়ে থাকার। তাই আপনি কারো লাইন একদমই বন্ধ করে রাখছেন না। অন্য কেউ একই সময়েই একই লাইন ব্যবহার করতে পারে। এবং নির্দিষ্ট প্যাকেট গুলো ঠিক মতোই আপনার ঠিকানায় পৌঁছে যাবে। যেহেতু প্যাকেট গুলো আলাদা আলাদা পথে ভ্রমন করে পৌছায় তাই কোন বাঁধা বিঘ্ন ঘটে না। ফলে অনেক ফাস্ট স্পীড দেখতে পাওয়া যায়।

প্যাকেট সুইচিং কীভাবে কাজ করে?

প্যাকেট সুইচিং
প্যাকেট সুইচিং কীভাবে কাজ করে তা বোঝার আগে আপনার বোঝা দরকার যে কীভাবে সার্কিট সুইচিং কাজ করে তার সম্পর্কে। মনে করুন আপনি অ্যামেরিকাতে থাকেন এবং বাংলাদেশে চলে আসার প্লান করলেন। মনে করুন আপনি শুধু আপনার মালপত্র নয় বরং সাথে আপনার বিল্ডিং ও তুলে নিয়ে আসার কথা ভাবছেন 😛 তবে ভেবে দেখুন একটি দুঃস্বপ্নের কথা যেখানে পৃথিবীর এক প্রান্ত থেকে আরেক প্রান্তে আপনার গোটা বাড়ি বহন করে নিয়ে আসছেন। তাহলে আপনাকে কি করতে হবে?
প্রথমত একটি এমন রাস্তা দেখতে হবে যা দিয়ে সহজে আপনি ভ্রমন করতে পারবেন। তারপরে আপনার কিছু ট্রাকের প্রয়োজন পড়বে। এবং সমুদ্র পার করার জন্য আপনার প্রয়োজন পড়বে একটি স্পেশাল জাহাজ। ভেবে দেখুন পুরা ব্যাপারটা কতটা কঠিন হয়ে পড়লো। আর এতো কিছু একসাথে বহন করার জন্য আপনি কয়েকদিন পিছিয়ে যাবেন। কারন আপনার গন্তব্য অনেক স্ল্যো হয়ে যাবে। আবার ঐ একই রাস্তায় যদি অন্যকেউ আসার চেষ্টা করে তবে সেও বাঁধাগ্রস্থ হয়ে পড়বে। আসলে সার্কিট সুইচিং পদ্ধতি এই একইভাবে কাজ করে। এবং এই পদ্ধতিতেই টেলিফোন কল হয়ে থাকে।
এখন আরেকটি অবস্থা কল্পনা করুন। মনে করুন আপনি আপনার বিল্ডিংটি খুলে ফেললেন এবং প্রত্যেকটা ইট নাম্বারিং করলেন। প্রত্যেকটি ইটকে একেকটি খামে ভরলেন এবং একেকটি পথে তা আপনার গন্তব্যের উদ্দেশ্যে পাঠিয়ে দিলেন। কোন গুলো গেলো হয়তো জাহাজে আবার কোন গুলো গেলো হয়তো আকাশ পথে। তারপর যখন সব ইটগুলো একত্রে পৌঁছে গেলো তখন ইটগুলোর নাম্বার গুলো মিলিয়ে আবার আগের বিল্ডিং তৈরি হয়ে যাবে। যেহেতু ইটগুলো আলাদা আলাদা রাস্তা দিয়ে ভ্রমন করে এসেছে তাই রাস্তায় কোন জ্যামের সৃষ্টি করবে না। এবং অন্যরা একই সময়ে একই রাস্তা ব্যবহার করতে পারবে।
আর ঠিক এই পদ্ধতিতেই প্যাকেট সুইচিং কাজ করে। যখন আপনি ইমেইল করেন বা ব্রাউজার দিয়ে কোন সাইট ব্রাউজ করেন তখন সকল ডাটাগুলো অনেক গুলো প্যাকেটে বিভক্ত হয়ে যায় এবং তা ইন্টারনেটে ছড়িয়ে পড়ে।

কীভাবে কম্পিউটাররা ইন্টারনেটে বিভিন্ন কাজ করে থাকে?

কীভাবে কম্পিউটাররা ইন্টারনেটে বিভিন্ন কাজ করে থাকে
পুরো ইন্টারনেট জুড়ে শতশত মিলিয়ন কম্পিউটার রয়েছে। কিন্তু এরা প্রত্যেকেই কিন্তু একই কাজ করে না। এদের মধ্যে কিছু কম্পিউটার শুধু তথ্য সংগ্রহ করে রাখে এবং কোন তথ্য কোথাও থেকে অনুরোধ করা হলে সেখানে পাঠিয়ে দেওয়া হয়। আর এই মেশিন গুলোকে বলা হয় সার্ভার। যে মেশিন গুলো কোন ডকুমেন্ট স্টোর করে রাখে তাদের বলা হয় ফাইল সার্ভার। যে সার্ভার গুলো আপনার আমার মেইল ধারণ করে রাখে, এদের বলা হয় মেইল সার্ভার। এবং যে সার্ভার গুলো ওয়েবপেজ ধারণ করে রাখে তাদের বলা হয় ওয়েব সার্ভার। ইন্টারনেটে বহুত মিলিয়ন সার্ভার রয়েছে।
যে কম্পিউটার গুলো সার্ভার থেকে তথ্য সংগ্রহ করে এদের বলা হয় ক্লায়েন্ট কম্পিউটার। আপনি যখন মেইল চেক করার জন্য ইন্টারনেটে প্রবেশ করেন তখন আপনার কম্পিউটারটি হলো ক্লায়েন্ট, আপনার আইএসপি (ইন্টারনেট সার্ভিস প্রভাইডার) হলো সার্ভার এবং মেইলটি আসে মেইল সার্ভার থেকে। ইন্টারনেটে সার্ভারের তুলনায় ক্লায়েন্টের সংখ্যা বেশি, প্রায় বিলিয়ন খানেক।
যখন দুটি কম্পিউটার একে অপরের সাথে তথ্য আদান প্রদান করতে থাকে তখন একে বলা হয়ে থাকে পিরস (Peers)। আপনি যদি আপনার বন্ধুর সাথে ইনস্ট্যান্ট ম্যাসেজিং করেন বা ফটো আদান প্রদান করেন তবে এটি হলো পির টু পির (peer-to-peer) (P2P) কমুনিকেসন। পি টু পি তে কখনো আপনার কম্পিউটার ক্লায়েন্ট হিসেবে আচরন করে আবার কখনো আপনার কম্পিউটার সার্ভার হসেবে আচরন করে। মনে করুন আপনি আপনার বন্ধুকে ফটো সেন্ড করলেন, তখন আপনার কম্পিউটার সার্ভার হিসেবে কাজ করলো (ফটো সেন্ড করলো)। এবং আপনার বন্ধুর কম্পিউটার ক্লায়েন্ট হিসেবে কাজ করবে (ফটো অ্যাক্সেস করবে)। আবার আপনার বন্ধু ফটো সেন্ড করলে তার কম্পিউটার সার্ভার হিসেবে কাজ করবে (ফটো সেন্ড করলো) আর আপনার কম্পিউটার এবার ক্লায়েন্ট হিসেবে কাজ করবে (ফটো অ্যাক্সেস করবে)।
শুধু সার্ভার এবং ক্লায়েন্ট ছাড়াও আরেকটি মধ্যম কম্পিউটার রয়েছে যা ইন্টারনেটের আরেকটি অংশ। আর এর নাম হলো রাউটার। এটি শুধু আলাদা সিস্টেমের মধ্যে সংযোগ স্থাপন করতে সাহায্য করে থাকে। আপনার বাড়িতে বা স্কুলে বা অফিসে যদি একাধিক কম্পিউটার থাকে তবে রাউটার সকলকে একত্রিত করে ইন্টারনেটে কানেক্ট করতে সাহায্য করে।

টিসিপি/আইপি (TCP/IP) এবং ডিএনএস (DNS)

ইন্টারনেট প্রোটোকল
ইন্টারনেটে ডাটা আদান প্রদান করার আসল ব্যাপারটি কিন্তু মোটেও কোন ঘরের ইট খামে করে বহন করার মতো সহজ নয়। ইন্টারনেটের ডাটা গুলো কোন মানুষ যেমন আপনি বা আমি দ্বারা নিয়ন্ত্রন করা সম্ভব নয়। প্রত্যেকটি দিন নেটে অসংখ্য ডাটা আদান প্রদান করা হয়ে থাকে—খসড়া ভাবে প্রায় ৩ বিলিয়ন ইমেইলস এবং প্রচুর পরিমানে ট্র্যাফিক বিভিন্ন ডাটা ডাউনলোড এবং আপলোড করছে বিশ্বের ২৫০ মিলিয়ন ওয়েবসাইট জুড়ে। এখন প্রশ্ন হচ্ছে যদি এই সকল ডাটা গুলোকে প্যাকেটে পরিণত করে পাঠানো হয়ে থাকে এবং কারো যদি কোন কন্ট্রোলই না থাকে তবে কীভাবে এই প্যাকেট গুলো না হারিয়ে প্রত্যেকে আসল গন্তব্যে পৌঁছে যায়?
আর এর উত্তর হচ্ছে টিসিপি/আইপি (TCP/IP) বা ট্রান্সমিশন কন্ট্রোল প্রোটোকল/ইন্টারনেট প্রোটোকল। এই সিস্টেমটিই সকল প্যাকেট গুলোকে গন্তব্যে পৌঁছে দিতে সাহায্য করে। এটি বলতে পারেন টু ইন ওয়ান সিস্টেম। কম্পিউটারের দুনিয়ায় “প্রোটোকল” মানে হলো একটি স্ট্যান্ডার্ড যা প্রত্যেকে বিশ্বাস করে এবং সকল জিনিষ নিশ্চিতভাবে পৌঁছে গেছে তা নিশ্চিত করে। এখন আপনার মনে অবশ্যই প্রশ্ন জাগছে যে, টিসিপি/আইপি আসলে কি কাজ করে? চলুন জেনে নেওয়া যাক।
ইন্টারনেট প্রোটোকল বা আইপি হলো একটি সাধারন অ্যাড্রেসিং সিস্টেম। ইন্টারনেটে অবস্থিত সকল মেশিন আমারটা আপনারটা সবারটাতেই একটি ভিন্ন আইপি থাকে। যখন প্রত্যেকটি মেশিনে আলাদা আলাদা আইপি থাকবে তখন কোন মেশিন কোনটা তা সহজেই চেনা যাবে এবং সে অনুসারে প্যাকেট পাঠানো সম্ভব হয়ে থাকে। আইপি অ্যাড্রেস মূলত কিছু সংখ্যার সন্নিবেশ হয়ে থাকে। এবং সংখ্যা গুলো কমা বা কোলন ব্যবহার করে আলাদা করা হয়ে থাকে।
ওয়েবসাইটের ক্ষেত্রে ব্যাপারটা একটু আলাদা হয়ে থাকে। ওয়েবসাইটে আইপির বদলে সহজে মনে রাখার জন্য নাম ব্যবহার করা হয়ে থাকে। যেমন (Techubs.Net)। এই সিস্টেমের নাম হলো ডিএনএস বা ডোমেইন নেম সার্ভার। ডোমেইন নেম ব্রাউজারে প্রবেশ করানোর পড়ে কম্পিউটার এই আইপি খুঁজতে আরম্ভ করে এবং আইপি খুঁজে পেলে ওয়েব সার্ভার থেকে সাইট ওপেন হয়ে যায়।
আইপি মূলত দুই প্রকারের হয়ে থাকে। একটি হলো IPv4 এবং আরেকটি IPv6। আইপিভি৪ এ চার খণ্ডের ডিজিট থাকে। যেমন 12.34.56.78 অথবা 123.255.212.55। কিন্তু দ্রুত বর্ধমান ইন্টারনেট জগতে আজ আর নতুন কোন আইপিভি৪ অ্যাড্রেস অবশিষ্ট নেই। তাই নতুন এক সিস্টেম উদ্ভবন করা হয়েছে যার নাম হলো আইপিভি৬। এটি আইপিভি৪ এর তুলনায় অনেক লম্বা। 123a:b716:7291:0da2:912c:0321:0ffe:1da2 হলো আইপিভি৬ এর উদাহরণ।
এই কন্ট্রোল সিস্টেমের আরেকটি অংশ হলো ট্রান্সমিশন কন্ট্রোল প্রোটোকল বা টিসিপি। এই সিস্টেমটি নির্ধারণ করে যে, একটি আইপি থেকে আরেকটি আইপিতে কীভাবে প্যাকেট সেন্ড করতে হবে। এবং এই সিস্টেমটি রিসিভ হওয়া প্যাকেট গুলোকে একত্রিত করে। আবার প্যাকেট সেন্ড করার সময় কোন প্যাকেট হারিয়ে গেলে আবার রি-সেন্ড করে।
Share:

All are ডাক্তার !!


১.
সেলুনে চুল কাটাচ্ছি। পাশের চেয়ারে আরেক ভদ্রলোক চুল কাটাচ্ছেন। সেই লোক একটু পর পর কাশছে। তা দেখে সেই চেয়ারের নাপিত বললো “একটা জিমেক্স (এজিথ্রোমাইসিন) খায়া ফালান, একদিনেই কইম্যা যাইবো।” আমি নাপিতকে বললাম “মামা আপনি কি ডাক্তার নাকি?, এন্টিবায়োটিক দিচ্ছেন”। নাপিত বলে “আরে মাম্মা বহুদিনের অভিজ্ঞতা। আপনের ঠান্ডা, জ্বর, সর্দি, কাশি, পেটে সমস্যা সবকিছুতেই কাম করে। পুরাই ম্যাজিক”। তখনই মনে হলো বাংলায় নাপিত ডাক্তার বলে তো একটা কথা আছে।

২.
রোগীকে দাঁত তোলার পর ওষুধ দিয়েছি এমোক্সিসিলিন ৫০০ মি.গ্রা আর মেট্রোনিডাজল ৪০০ মি.গ্রা। সাত দিন পর সেলাই কাটাতে আসার পর জিজ্ঞেস করলাম ওষুধ গুলো খেয়েছেন?
রোগী বলে না খাই নাই।
কেনো?
হাবু ডাক্তার কইলো, এইডা নাকি খুব কম পাওয়ারের ওষুধ, তাই জিমেক্স (এজিথ্রোমাইসিন) দিছে
কয়টা খাইছেন?
দুইটা
বি:দ্র: হাবু ডাক্তার একজন সর্বরোগ বিশেষজ্ঞ (কোয়াক)


৩.
পরিচিত বড় ভাই ফোন দিয়ে বললো, “ছোড ভাই ঝামেলা হইয়া গেছে। আখ চাবাইতে যাইয়া মুখের ভেতর ছিল্যা গেছে। পাড়ার দোকানদার জিমেক্স দিছে, আর কিছু কি খাইতে হইবো।”
আমি বললাম কোন “ওষুধ লাগবে না। কয়েকদিন ঝাল জাতীয় খাবার কম খান। আর খাওয়ার পর হালকা লবন গরম পানি দিয়ে কুলি করেন। এমনিতেই ভালো হয়ে যাবে।”
বড় ভাইয়ের গলা শুনেই বুঝলাম আমার কথায় মোটেই সন্তুষ্ট হলেন না।

৪.
রোগী দাঁতের চিকিৎসা করতে এসেছে। সাথে সর্দি কাশি। নিজেই জানালো সর্দি কাশির জন্য ওষুধ খাচ্ছে। প্রেসক্রিপশন দেখলাম। ইনিও সর্বরোগ বিশেষজ্ঞ (কোয়াক)। ওষুধ দিয়েছে এজিথ্রোমাইসিন, সেফুরক্মিম, প্যারাসিটামল, মাল্টিভিটামিন। আরো দুইটা ওষুধ যেগুলোর নাম পড়তে পারলাম না। যতবড় ডাক্তার হাতের লেখা তত খারাপ। সম্ভবত ওনি অনেক বড় ডাক্তার।
উপরে উল্লেখিত ঘটনার সবগুলোই ওষুধের বিশেষ করে এন্টিবায়োটিকের অপব্যবহার। এটা আমাদের দেশে খুব সাধারন কিন্তু ভয়ংকর একটা সমস্যা। জনস্বাস্থ্যের জন্য হুমকি স্বরুপ এই বিষয়টি নিয়ে গনসচেতনতা গড়ে তোলা

Share:

ফেসবুকের নতুন সব ফিচার আপনার জন্য যা যা জানা জরুরী



 

ফেসবুকের বার্ষিক এফ৮ সম্মেলন সানফ্রান্সিস্কতে অনুষ্ঠিত হলো। দু দিনের কনফারেন্সে ঘোষণা করা হয়েছে অনেক নতুন নতুন টুল আর আপডেট

এত সব ছোট বড় আপডেটের ভীড়ে তাল সামলানো কঠিন তাই যে সব আপডেট বেশি জরুরী তার একটা সংক্ষিপ্ত তালিকা এখানে দেয়া হল-

নতুন ভিডিও প্রোফাইল ইমেজ

গত বছর ফেসবুক ভিডিও প্রোফাইল ইমেজ সৃষ্টি চালু করেছিল।সাধারণ বা স্থির প্রোফাইল ইমেজকে আরও গতিশীল আর আকর্ষণীয় করার জন্য এটি করা হয়েছিল।এবার এই কাজটি সহজতর হয়েছে

একটি নতুন টুল সংযুক্ত করা হয়েছে যার মাধ্যমে অন্যান্য ভিডিও টুল যেমন ভাইন, ইন্সত্রাগ্রামের বুমেরাং বা MSQRD(যার মালিক বর্তমানে ফেসবুক)-থেকে সরাসরি ভিডিও আপলোড করা যাবে
যারা ক্যামেরা অ্যাপস তৈরি করেন, ফেসবুক তাদের কাছে এই নতুন টুলটি  সহজলভ্য করে দিয়েছে,যাতে তারা নানান রকম সৃষ্টিশীল অ্যাপস বানাতে পারেন

সেভ বাটন

২০১৪-তে ফেসবুক একটি সেভ বাটন যুক্ত করেছিলো যার ফলে ব্যাবহারকারীরা তাদের পছন্দ করা পোষ্টগুলো পরবর্তীতে পরতে পারেন
এই সেভ বাটনটি দারুন জনপ্রিয়তা পায়-এখন প্রতি মাসে ২৫০ মিলিয়ন মানুষ এটি ব্যাবহার করে-এর ফলে এবার ফেসবুক এর কার্যকারিতা আরও বাড়িয়েছে
এখন আপনি যদি অন্য কোন বাইরের সাইটেও থাকেন তবে সেটি আপনি আপনার ফেসবুক সেভ লিস্টে যোগ করতে পারবেন
এটা অনেকটা পকেট ডাটার মত ব্যাপার-যেখানে আপনি সহজেই পরে ব্যাবহার করার জন্য ডাটা রাখতে পারবেন।তাছাড়া, এসব সেভ কনটেন্ট এর মাধ্যমে ফেসবুক জানতে পারবে আপনি ঠিক কি ধরণের পোস্ট বা সাইট পছন্দ করেন
আজ থেকে বিভিন্ন পাবলিশররা তাদের নিজস্ব সাইটে ফেসবুক সেভ বাটন টি যোগ করতে পারবেন

একটি ব্যাপারে ফেসবুককে সতর্ক থাকতে হবে যে re-engagement  ম্যাসেজ কিছুটা অনধিকার চর্চার বিষয় হয়ে যেতে পারে-বিশেষ করে এক সাথ অনেক গুলো ম্যাসেজ চলে  আসলে।তবে মারকাস  কথা বলে আশ্বস্ত করেছেন যে সম্ভাব্য বিরুপ প্রতিক্রিয়া ঠেকাবার জন্য  ধরণের ম্যাসেজ সীমিত আকারের হবে।এমন কি একটি ব্লক বাটনও থাকবে অনাকাঙ্খিত ম্যাসেজ আটকাবার জন্য

ভিডিও রাইটস

অনেকেই, অন্যদের ভিডিও ফেসবুকে নিজের নামে আপলোড করে দেন।তাই ফেসবুক, রাইটস ম্যানেজার নামে একটি নতুন টুল ঘোষণা করেছে
এর ফলে একজনের ভিডিও অন্য জন কপি করতে পারবেনা, কারণ প্রথম ফাইল টিকে রেফারেন্স হিসেবে দেখা হবে
এমনকি লাইভ ভিডিও নিয়ন্ত্রন করা যাবে, ফলে পে পার ভিউ জাতীয় বেআইনি স্ক্রিমিইং বন্ধ করা যাবে

কোট শেয়ারিং

আরেকটি ছোট অথচ মজার সাম্প্রতিক সংযুক্তি হচেছ টেক্সট ফিচার
যেমনটি স্ক্রীনশটে দেখা যাচেছএর মাধ্যমে আপনি একটি টেক্সট এর নির্দিষ্ট অংশটুকু ফেসবুকে শেয়ার করতে পারবেন-অনেকটা যেভাবে মিডিয়াম এর মাধ্যমে টুইটারে কোট শেয়ার করা যায়

পরবর্তী প্রজন্মের ভার্চুয়াল বাস্তবতা

কনফারেন্সে ভার্চুয়াল বাস্তবতা ছিল একটি আলোচিত বিষয়। ফেসবুক প্রধান মার্কজুকারবার্গ এর কথা অনুযায়ী, তারা অনুসন্ধান করছেন কিভাবে একে গতানুগতিক চ্চিন্তাধারার বাইরে আরও সার্বজনীনও প্রাসঙ্গিক করা যায়

আগামির পথ  

ফেসবুক তার পরবর্তী দশ বছরের ভবিষ্য পরিকল্পনা ঘোষণা করেছে। সামাজিক যোগাযোগের মাধ্যমগুলোর মধ্যে ফেসবুক কিভাবে তার কর্তৃত্ব ধরে রাখতে পারে- টিনিঃসন্দেহে  একটি বড় চেলেন্জ। ধারাবাহিক গবেষণা আর ব্যবসা পরিকল্পনা এক্ষেত্রে মূল ভুমিকা রাখবে
এফ৮ কনফারেন্সের দ্বিতীয় দিনে আসছে আরও নতুন নতুন আপডেট আর ফিচার।হোয়াটসঅ্যাপস কি মেসেঞ্জার এর মত একটি কমার্স হাবে পরিবর্তিত হবে কিনা- সেটাও অনেকের আগ্রহের বিষয়।                       

মার্ক জুকারবার্গ একবার বলেছিলেন সবচে বড় ঝুঁকি হচ্ছে- কোন ঝুঁকি না নেয়া।   
সোর্স:www.genesis.com

Share:

Saturday, August 20, 2016

মাএ ৭২ ঘন্টায় ফুসফুস পরিস্কার করার যাদুকরি উপায়




পৃথিবীতে এমন অনেক মানুষ আছেন যারা কখনোই ধূমপান করেন না কিন্তু তারপরেও তাদের ফুসফুসে সমস্যা থাকে। কিন্তু অন্য দিকেযারা প্রায় ৪০ বছর ধরে ধূমপান করছেন তাদের ফুসফুসে কোন ধরণেরসমস্যাই নেই। এই বিষয়টি প্রতিটি মানুষের শারীরিক রোগপ্রতিরোধ ক্ষমতার ওপর নির্ভর করে। তাই আপনি ধূমপান করুন আর নাই করুন, আপনার ফুসফুসে সমস্যা হতেই পারে।এজন্য ৭২ ঘন্টার (৩ দিন) মধ্যে কীভাবে আপনার ফুসফুসকে পরিষ্কার করবেন দেয়া হল কিছু পদ্ধতি। তবে ফুসফুসের সুস্থতায় আপনাকে অবশ্যই সব ধরণের দুগ্ধজাত খাবার হতে নিজেকে দূরে রাখতে হবে এবং ফুসফুস পরিষ্কার করার পদ্ধতিগুলোর মাধ্যমে দুগ্ধজাত খাবারের টক্সিন গুলো বের হয়ে যাবে।
১।রাতে ঘুমানোর আগে আপনি ১ কাপহার্বাল চাপান করুন। এই চা পানের মাধ্যমে আপনার দেহ থেকে সমস্ত টক্সিন বের হয়ে যাবে যা দেহের জন্য ক্ষতিকর। এই পদ্ধতিমেনে চলার সময় এমন কোন কাজ করা যাবেনা যা ফুসফুসের ওপরে চাপ প্রয়োগ করে।
২।সকালে নাস্তা করার আগে ৩০০ মিলিলিটার পানির সাথে ২ টি লেবুর চিপে পানির সাথে মিশিয়ে পান করুন।
৩।আঙুর বা আনারসের জুস বানিয়ে পান করুন, কারণ এই দুটি ফলের জুসে রয়েছে প্রচুর পরিমানে অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট যা আমদের দেহের শ্বাস-প্রশ্বাস নেয়ার পদ্ধতিকে উন্নত করে।
৪।সকালের নাস্তায় ও দুপুরে খাওয়ার সময়ে খাদ্য তালিকায় রাখুন গাজরের জুস। গাজরের জুস দেহের রক্তে ক্ষারের পরিমান বৃদ্ধি করে।
৫।দুপুরের খাবার খাওয়ার সময় কলার জুস, নারকেলের শ্বাস, পালংশাক খেতে পারেন কারণ এই খাবারগুলোর মধ্যে পটাশিয়াম যা দেহের বিষাক্ত টক্সিন পরিষ্কার করতে সাহায্য করে।


Source: FB Page  স্বাস্থ  বিষয়ক প্রয়োজনীয় তথ্য
Share:

Cisco confirms it will cut up to 5,500 jobs, or 7% of its global workforce


We got twist recently that Cisco was arranging a noteworthy cost-slicing operation to lessen its expenses by around 15% consistently. It would appear that the principal phase of that is a round of cut occupations, with Cisco declaring as a major aspect of its income report that it will slice up to 5,500 employments, or 7% of its workforce.

The move isn't startling as Cisco attempts to move to another period where it can't just concentrate on just building its center systems administration equipment. The organization has been forcefully spending on acquisitions since the start of a year ago, including paying $1.4 billion most as of late for Jasper Technologies in a move into overseeing Internet of Things gadgets.


"Today, we declared a rebuilding empowering us to streamline our cost base in lower development ranges of our portfolio and further put resources into key need territories, for example, security, IoT, coordinated effort, cutting edge server farm and cloud," the organization said in an announcement. "We hope to reinvest significantly the majority of the cost reserve funds from these activities once again into these organizations and will keep on aggressively contribute to concentrate on our regions of future development."

A procurement like Jasper Technologies is as much a sign in its turn to considering another period of systems administration innovation, which is its center competency. Yet, how gadgets are arranged is absolutely changing after some time, including as the differing qualities of gadgets that require some sort of systems administration keeps on growing.

Still, its competency is by all accounts working for Cisco — in any event for the present — as it reported a beat in its most recent profit report. The organization reported profit of 63 pennies for each offer on $12.64 billion in income, contrasted with Wall Street's quantities of $12.57 billion in income and profit of 60 pennies for each offer.

Enormous rounds of cutbacks like this are regular as organizations hope to discover new balance in times of move. Microsoft encountered this in full constrain as it has laid off a great deal of representatives under the new authority of Satya Nadella. It's not only an issue of getting fresh recruits and crisp eyes as contracts and acquisitions, it's about rejiggering the structure of the organization to advance new thoughts and goad development — and at times that implies that parts just vanish into the ether as things get more streamlined.

This appeared not out of the ordinary — however the last number came in lower than the reported up to 14,000 expected cuts — as financial specialists scarcely squinted in developed exchanging, with Cisco's stock just falling 1%. The occupation cuts will begin in the primary quarter of its next monetary year.

Share:

Friday, August 19, 2016

এফিলিয়েট মার্কেটিং থেকে কি পরিমান আয় করা সম্ভব?


অ্যাফিলিয়েট সামিট নামে একটি প্রতিষ্ঠান রয়েছে যাঁরা অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিংয়ের উন্নয়নে দীর্ঘদিন কাজ করে যাচ্ছে। প্রতিষ্ঠানটির তথ্যমতে, অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং ব্যবসাটি প্রচার লাভ করেছে ১৯৯৬ সাল থেকে। সেই থেকে আজ পর্যন্ত অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং ব্যবসায়ের পরিধি বেড়েছে আকাশ চুম্বি। প্রতিষ্ঠানটির একটি সার্ভের তথ্যানুযায়ী, পৃথিবীর মোট অ্যাফিলিয়েট মার্কেটারদের মোট ৩৮ শতাংশ মার্কেটার প্রতি বছর অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং থেকে একেক জন ৫ হাজার ডলারের মত আয় করে। ১১.৪ শতাংশ মার্কেটার আয় করেন ৫ হাজার থেকে ১০ হাজার ডলার, ৫.১ শতাংশ মার্কেটার বছরে ১০ হাজার থেকে ২৪ হাজার ডলার, ৬.৩ শতাংশ মার্কেটার ২৫ হাজার থেকে ৪৯ হাজার ৯৯৯ ডলার, ৭.৬ শতাংশ মার্কেটার ৫০ হাজার থেকে ৯৯ হাজার ডলার, ১০.১ শতাংশ মার্কেটার ১ লাখ থেকে ১ লাখ ৯৯ হাজার ডলার, ২.৫ শতাংশ মার্কেটার ২ লাখ থেকে ২ লাখ ৯৯ হাজার ডলার, ১.৩ শতাংশ মার্কেটার ৩ লাখ থেকে ৩ লাখ ৯৯ হাজার ডলার এবং ৫ শতাংশ ৫ লাখ ডলারের বেশি আয় করে থাকেন। আর ১২.৬ শতাংশ মার্কেটার তাঁদের আয়ের পরিমান উল্লেখ করেনি।

Share:

Internet Marketing


Internet Marketing, or web marketing as it additionally called, is essentially advancing your items and administrations over the Internet. Web marketing is an expansive term that incorporates numerous marketing exercises both innovative and specialized. Web marketing exercises incorporate configuration, duplicate written work, email marketing, referral marketing, offshoot marketing, content marketing, site design improvement (SEO) and web crawler marketing (SEM). Marketing is a tremendous field of information and movement. Web marketing takes large portions of the conventional assignments and makes an interpretation of them to another medium: the Internet.



- Why Do Internet Marketing?

Today there are more than 2 billion Internet clients. 270+ million of them are in North America. This is by a wide margin the biggest single business sector on the planet.



More than 70% of individuals do their examination on the Internet. What does that mean? When somebody is attempting to get item data and settle on a buying choice, odds are that they are doing in on the Internet.

Furthermore, a late study from the Boston Consulting Group demonstrated that organizations that had a high utilization of the web expanded business by 10% while those with little or none business diminished by 5%.



How would we begin?

I specified in the introduction that there are three fundamental exercises that all organizations ought to take part in, substance marketing, website improvement, and external link establishment, so let me speak quickly about them here.
Share:

Thursday, August 18, 2016

Businesses just aren't interested in upgrading to Windows 10


Windows 10 might be a nice upgrade for most PC users — especially when it was free — but many just aren’t interested in it. Businesses especially are avoiding Microsoft’s latest operating system, according to new data.

Softchoice, which has obtained data from the TechCheck IT asset management service that is supplied to 169 firms in the U.S. running over 400,000 Windows machines, has found that only 0.75 percent of businesses are currently running Windows 10.


That’s right — not even a full percentage of businesses are running Windows 10 more than a year after its release.

Windows 7 is still used by 91 percent of enterprise customers, according to Softchoice, and that percentage continues to grow. It’s actually up 18 percent since the same time last year. Windows 8 is currently being used by 4 percent of businesses.

Somewhat surprisingly, Windows XP is still being used by 5 percent of U.S. businesses. That’s pretty scary when you consider Microsoft no longer supports it, which means it isn’t receiving security updates and improvements anymore.

“It seems businesses don’t see an urgent need to move operating systems, so long as their cloud-based applications are still running fine on Windows 7,” said Craig McQueen, director of the Microsoft Practice at Softchoice.

However, McQueen does believe that Windows 10 will see a boost in adoption once organizations begin to “grasp the user benefits,” such as improved touch interaction, greater security, and baked-in Cortana.

Share:

Popular Posts

Recent Posts

Unordered List

Text Widget

Pages

Blog Archive

3i Template IT Solutions. Powered by Blogger.

Text Widget

Copyright © ভান্ডার 24 | Powered by 3i Template IT Solutions